মন্টিনিগ্রোর সরকার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। ২০০৬ সালে সার্বিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে মন্টিনিগ্রোতে একাধিক সরকার গঠিত হয়েছে। প্রতিটি সরকারই সাধারণত একটি দলের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার। মন্টিনিগ্রোর রাজনৈতিক ব্যবস্থা সংসদীয় গণতন্ত্র, যেখানে সংসদ দেশের সর্বোচ্চ আইনসভা। সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মধ্যে থেকে গঠিত হয় সরকার। মন্টিনিগ্রোর সরকারের প্রধানমন্ত্রীই রাষ্ট্রের প্রকৃত শাসন ক্ষমতার ধারক এবং তার মন্ত্রিসভার সঙ্গে মিলিতভাবে দেশ পরিচালনা করেন। তবে, মন্টিনিগ্রোর রাজনীতি স্থির থাকে না, এবং প্রায়শই সরকার গঠন এবং পতন ঘটে থাকে। মন্টিনিগ্রোর অর্থনীতি গত কয়েক দশক ধরে তীব্র উন্নয়নের মধ্যে দিয়ে গেছে। দেশটির অর্থনীতি প্রধানত সেবা খাত ভিত্তিক। পর্যটন খাত দেশটির অর্থনীতিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। মন্টিনিগ্রো একটি উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ। তবে অর্থনৈতিক অসমতা ও দূর্নীতি এখনও দেশটির সামনে একটি চ্যালেঞ্জ। মন্টিনিগ্রো যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখে, তবে রাশিয়ার সঙ্গেও তার সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ। মন্টিনিগ্রো ন্যাটোর সদস্য, এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের প্রক্রিয়ায় আছে। দেশটির আইনি কাঠামো ইউরোপীয় মানদণ্ড অনুসারে গঠিত হচ্ছে। মন্টিনিগ্রো জনগণের মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায় সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। তবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং দূর্নীতি নিয়ন্ত্রণ দেশটির সামনে অব্যাহত চ্যালেঞ্জ।
মন্টিনিগ্রো সরকার
আপডেট: ২ জানুয়ারী ২০২৫, ৩:০৯ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ২০০৬ সালে সার্বিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভের পর মন্টিনিগ্রোতে একাধিক সরকার গঠিত হয়েছে।
- মন্টিনিগ্রোর রাজনৈতিক ব্যবস্থা সংসদীয় গণতন্ত্র।
- দেশের অর্থনীতি প্রধানত সেবা খাতভিত্তিক, পর্যটন খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- মন্টিনিগ্রো ন্যাটোর সদস্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
- রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও দূর্নীতি নিয়ন্ত্রণ দেশটির সামনে চ্যালেঞ্জ।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - মন্টিনিগ্রো সরকার
জানুয়ারী ২, ২০২৫
মন্টিনিগ্রো সরকার তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছে।