ভারতীয় কোস্টগার্ড

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:২৭ পিএম

ভারতীয় কোস্টগার্ড: বাংলাদেশী জেলেদের আটকের ঘটনা ও প্রেক্ষাপট

গত ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ সালে ভারতীয় কোস্টগার্ড বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা থেকে দুটি মাছ ধরার জাহাজ, এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২, এবং ৭৯ জন নাবিককে আটক করে নিয়ে যায়। এই ঘটনাটি বঙ্গোপসাগরে, খুলনার হিরণ পয়েন্টের কাছে ঘটে।

আটককৃত জাহাজ ও নাবিকেরা:

  • এফভি মেঘনা-৫ (মালিক প্রতিষ্ঠান: সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রো লিমিটেড), ৩৭ জন নাবিকসহ।
  • এফভি লায়লা-২ (মালিক প্রতিষ্ঠান: এস আর ফিশিং), ৪২ জন নাবিকসহ।

ঘটনার পরবর্তী পরিস্থিতি:

আটকের পর, ভারতীয় কোস্টগার্ড জাহাজ দুটি ও নাবিকদের ভারতের ওড়িশা রাজ্যের প্যারাদ্বীপ বন্দরে নিয়ে যায়। ভারতীয় কোস্টগার্ডের দাবি, বাংলাদেশী জাহাজ দুটি ভারতের জলসীমায় প্রবেশ করেছিল। বাংলাদেশ সরকার নৌপরিবহন অধিদপ্তর, কোস্টগার্ডসহ বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে ভারতের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে জাহাজ ও নাবিকদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। ঘটনার পর, নাবিকদের পরিবারের সদস্যরা চট্টগ্রামে জাহাজ মালিকদের অফিসে ভিড় করেন।

ভারতীয় কোস্টগার্ড:

ভারতীয় কোস্টগার্ড ভারতের একটি আধা-সামরিক বাহিনী যা দেশের সমুদ্রসীমা, উপকূলীয় এলাকা ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের সুরক্ষার দায়িত্ব পালন করে। তাদের কাজের মধ্যে রয়েছে অবৈধ চোরাচালান, মাছ ধরা, এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কার্যকলাপ রোধ করা।

তথ্যের অভাব:

এই ঘটনা সম্পর্কে আরও কিছু তথ্যের অভাব রয়েছে। যেমন, জাহাজগুলো কতটা ভারতের জলসীমায় প্রবেশ করেছিল, বাংলাদেশী জলসীমাতে থাকার সময় কি কোন আইন লঙ্ঘন করেছিল কি না, এবং ভারত কতদিনের মধ্যে জেলে ও জাহাজ ফিরিয়ে দেবে সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। আমরা যখনই অধিক তথ্য পাব, তখনই আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪-এ ভারতীয় কোস্টগার্ড বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা থেকে ৭৯ নাবিকসহ দুটি ট্রলার জব্দ করে।
  • জব্দকৃত ট্রলার দুটি হলো এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২।
  • ঘটনাটি খুলনার হিরণ পয়েন্টের কাছে ঘটে।
  • ভারতীয় কোস্টগার্ড আটককৃতদের ওড়িশার প্যারাদ্বীপ বন্দরে নিয়ে যায়।
  • বাংলাদেশ সরকার জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে পদক্ষেপ নিয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

ভারতীয় কোস্টগার্ড বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সাথে যৌথভাবে জেলেদের হস্তান্তর কার্যক্রম পরিচালনা করে।

ভারতীয় কোস্টগার্ড জেলেদের হস্তান্তরের কাজে সহায়তা করেছে।

ভারতীয় কোস্টগার্ড বাংলাদেশের সাথে সমন্বয় করে জেলেদের বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করেছে।