বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ফেনী

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯:৩৭ পিএম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ

২০২৪ সালের গ্রীষ্মে বাংলাদেশে কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া ব্যাপক ছাত্র আন্দোলন ফেনী জেলায়ও তীব্র প্রভাব ফেলেছিল। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মতো ফেনীতেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমেছিল। এই আন্দোলনের ফেনী জেলা শাখার কার্যকলাপ, সংগঠন, এবং ঘটনাপ্রবাহ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য সীমিত। তবে উপলব্ধ তথ্য অনুসারে, কিছু ঘটনার উল্লেখ করা যায়:

  • ওমর ফারুক শুভর গ্রেফতার: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ফেনীর একজন বহিষ্কৃত সমন্বয়ক, ওমর ফারুক শুভকে প্রতারণা, চাঁদাবাজি ও মানহানির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তিনি আগস্ট মাসে আন্দোলনে শৃঙ্খলাবিরোধী কার্যক্রমে জড়িত থাকায় বহিষ্কৃত হন।
  • আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে অপরাধ: শুভর গ্রেফতারের ঘটনা থেকে বোঝা যায়, আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি অনৈতিক কাজে জড়িত ছিল।
  • রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ: সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের প্রতিবাদেও ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিক্ষোভ মিছিল করেছিল।
  • হত্যা মামলায় গ্রেফতার: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ৪ আগস্ট ফেনীতে হত্যা এবং হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ফেনীর সম্পূর্ণ কার্যক্রম, সংগঠন গঠন, নেতৃত্ব, এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব সম্পর্কে আরও তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন। আমরা আশা করছি ভবিষ্যতে আরও তথ্য পাওয়ার পরে এই নিবন্ধটি আপডেট করতে পারব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০২৪ সালের কোটা আন্দোলনের সময় ফেনীতেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সক্রিয় ছিল।
  • ওমর ফারুক শুভ নামে এক বহিষ্কৃত সমন্বয়ককে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
  • আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি ও অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ উঠেছিল।
  • রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছিল।
  • আন্দোলনের সময় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।