প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা: একটি বিশ্লেষণ
বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি লাভের লক্ষ্যে প্রতি বছর একটি বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই পরীক্ষাটি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) কর্তৃক পরিচালিত হয়। ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য এখানে তুলে ধরা হল:
২০২২ সালের পরীক্ষা: ২০২২ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রায় ৫ লাখ শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল। পরীক্ষার ফলাফল ১ মার্চ, ২০২৩ তারিখে প্রকাশিত হয়। ৮২ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করা হয়েছিল। ট্যালেন্টপুলের বৃত্তিপ্রাপ্তরা ৩০০ টাকা এবং সাধারণ গ্রেডের বৃত্তিপ্রাপ্তরা ২২৫ টাকা করে মাসিক বৃত্তি পেয়েছিল। ৫০% ছাত্র ও সমান ৫০% ছাত্রীকে বৃত্তি দেওয়া হয়েছিল। এই বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা (পিইসি) না থাকার কারণে সরাসরি বৃত্তি পরীক্ষার মাধ্যমে বৃত্তি প্রদান করা হয়।
পরীক্ষার বিন্যাস: পরীক্ষাটি 2 ঘন্টার মধ্যে ৪ টি বিষয় (বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান)-এ 100 নম্বরের ছিল। বিস্তারিত মান বন্টন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায়।
২০২৩ সালের পরীক্ষা: ২০২৩ সালের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পর্কে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর নিশ্চিত করেছে যে পরীক্ষাটি ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার সিলেবাস ও তারিখ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
অন্যান্য তথ্য: প্রাথমিক অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট (www.dpe.gov.bd) থেকে ফলাফল দেখা যায়। এছাড়াও, উপজেলা/থানা ভিত্তিক ফলাফল পাওয়া যায়। মার্কশিট দেওয়া হয়নি।
উল্লেখ্য: এই নিবন্ধে প্রদত্ত তথ্যগুলি প্রকাশিত প্রতিবেদন ও ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। আমরা আপনাকে সর্বশেষ আপডেট প্রদান করার চেষ্টা করব, যখনই নতুন তথ্য প্রকাশ করা হবে।