বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটি

জয়নুল হক সিকদারের সম্পত্তি ক্রোক: বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটির সাথে সংযোগ

আদালতের নির্দেশে, ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদারের মালিকানাধীন ১৫টি প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোক করা হবে। এই সম্পত্তিগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাগেরহাটের মোংলায় অবস্থিত একটি তিনতলা ভবনের নিচতলায় ৩০০০ বর্গফুটের স্পেস, যা বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটির কাছে ভাড়া দেওয়া ছিল। ২৩ ডিসেম্বর, ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত এ আদেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর আবেদনের প্রেক্ষিতে এই আদেশ দেওয়া হয়। সিকদারের মালিকানাধীন অন্যান্য সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত বিল্ডিং, মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, শপিং কমপ্লেক্স ইত্যাদি। জয়নুল হক সিকদার ২০১০ ফেব্রুয়ারী মৃত্যুর পর থেকে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে বেশ কিছু পরিবর্তন হয়েছে। মোংলায় অবস্থিত বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটির ভাড়াটিয়া সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ এই ঘটনার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

মূল তথ্যাবলী:

  • জয়নুল হক সিকদারের ১৫টি প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ।
  • বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটির কাছে ভাড়া দেওয়া মোংলার একটি সম্পত্তিও ক্রোকের আওতায়।
  • দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালতের এই সিদ্ধান্ত।
  • ২৩ ডিসেম্বর আদালতের আদেশ জারি।

গণমাধ্যমে - বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটি

বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটির কাছে ভাড়া দেওয়া সম্পত্তি ক্রোকের আওতায় এসেছে।

২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

জয়নুল হকের মালিকানাধীন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথোরিটির সাথেও যুক্ত ছিল।