বাঁশগাড়ী

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৮ এএম

বাঁশগাড়ী: দুটি ইউনিয়নের গল্প

বাংলাদেশের মানচিত্রে ‘বাঁশগাড়ী’ নামটি দুটি স্থানের সাথে জড়িত। একটি মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলায় এবং অন্যটি কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলায় অবস্থিত। এই লেখায় আমরা উভয় বাঁশগাড়ী নিয়েই আলোচনা করবো।

মাদারীপুরের বাঁশগাড়ী:

ঢাকা বিভাগের মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ী ইউনিয়ন ২৮টি গ্রাম নিয়ে গঠিত। আড়িয়াল খাঁ নদী এই ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, ইউনিয়নের আয়তন ৬,৪৩৫ একর (২৬ বর্গ কিলোমিটার), জনসংখ্যা ২২,২৯৩ (পুরুষ ১০,৮১২, মহিলা ১১,৪৮১), এবং ঘরবাড়ির সংখ্যা ৪,৯২০। সাক্ষরতার হার ৩৯.৬%। এখানে ১টি কলেজ, ১টি মাদ্রাসা, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, এবং ১৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে, ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম এখানে একটি কর্মশালা আয়োজন করে, যেখানে অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। মোসা. আরিফা আক্তার, বাঁশগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান, এই কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন।

ভৈরবের বাঁশগাড়ী:

এই বাঁশগাড়ী কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার অংশ। এখানে শেখ হাসিনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অবস্থিত। এই বাঁশগাড়ীর জনসংখ্যা এবং আয়তনের তথ্য লেখায় উল্লেখ নেই।

উভয় বাঁশগাড়ীর ক্ষেত্রেই অধিক তথ্য সংগ্রহের জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন।

মূল তথ্যাবলী:

  • মাদারীপুরের বাঁশগাড়ী ইউনিয়ন ২৮টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।
  • ২০১১ সালে জনসংখ্যা ছিল ২২,২৯৩।
  • সাক্ষরতার হার ৩৯.৬%।
  • ব্র্যাক কর্তৃক অভিবাসন সংক্রান্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
  • কিশোরগঞ্জের বাঁশগাড়ীতে শেখ হাসিনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।