প্রফেসর মো. আবু তাহের চৌধুরী

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:২৮ পিএম
নামান্তরে:
প্রফেসর মো আবু তাহের চৌধুরী
প্রফেসর মো. আবু তাহের চৌধুরী

প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের চৌধুরী একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯তম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, যদিও তা সাময়িক ছিল। ১৯ মার্চ ২০২৪ সালে তিনি এই পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন এবং ১২ আগস্ট ২০২৪ সালে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেন। তিনি চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের বাবুনগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রাথমিক শিক্ষা বাবুনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, মাধ্যমিক শিক্ষা আমিলাইশ কাঞ্চনা বঙ্গচন্দ্র ঘোষ ইনস্টিটিউটে এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা চট্টগ্রাম কলেজে সম্পন্ন হয়। পরবর্তীতে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, দক্ষিণ কোরিয়ার ইনহা বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এ অ্যান্ড এম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা লাভ করেন। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি সরকারি কমার্স কলেজে কর্মজীবন শুরু করলেও পরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগে যোগ দেন এবং ২০০৪ সালে অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের চেয়ারম্যান এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিনের দায়িত্বও পালন করেছেন। তিনি সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার হিসেবেও কাজ করেছেন। অধ্যাপনা ছাড়াও বিশ্বব্যাংক, আইএলও, ব্রিটিশ কাউন্সিলসহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সংস্থায় গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন। ৭০ টির অধিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে এবং ১০টি বই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পাঠ্য হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সম্মেলনে ২৮টি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯তম উপাচার্য (সাময়িক)
  • ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাবিদ
  • বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য
  • ৭০ টির অধিক প্রবন্ধ ও ১০ টি বই রচনা
  • সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার হিসেবে কাজ করেছেন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - প্রফেসর মো আবু তাহের চৌধুরী

প্রফেসর মো. আবু তাহের চৌধুরী, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সহ–সভাপতি, শিক্ষক সংকট নিরসনে স্থায়ী শিক্ষা কমিশন গঠনের পরামর্শ দেন।