দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিতে 'পিপল পাওয়ার পার্টি' (পিপিপি) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি দেশটির ক্ষমতাসীন দল ছিল, যার নেতৃত্বে ছিলেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল। পিপিপি রক্ষণশীল ও দক্ষিণপন্থী রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিচিত। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রেসিডেন্ট ইউনের সামরিক আইন জারির ঘটনায় পিপিপি গভীর বিভক্তির সম্মুখীন হয়। প্রেসিডেন্ট ইউনের বিরুদ্ধে অভিশংসনের প্রস্তাব উত্থাপিত হলে, পিপিপি এর প্রতিক্রিয়া বিভক্ত ছিল। কিছু নেতা অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা বলেছিলেন, আবার অন্যরা অভিশংসনের বিরোধিতা করেছিলেন। এই দ্বিধাবিভক্তির কারণে দলের অভ্যন্তরীণ একতা বিঘ্নিত হয় এবং অভিশংসন ভোটে পিপিপি এর সদস্যদের অংশগ্রহণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। পিপিপি এর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ এই ঘটনার পর থেকে অনিশ্চিত থাকে।
পিপল পাওয়ার পার্টি
আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩৩ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাসীন দল ছিল পিপল পাওয়ার পার্টি
- প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের সামরিক আইন জারির ঘটনায় দলটি গভীর বিভক্তির সম্মুখীন হয়
- অভিশংসন ভোটে দলের অভ্যন্তরীণ বিভাজন স্পষ্ট হয়
- পিপিপির রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - পিপল পাওয়ার পার্টি
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
পিপল পাওয়ার পার্টি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি রাজনৈতিক দল।
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
পিপল পাওয়ার পার্টি দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাসীন দল।