রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ঢাকার বেইলি রোডে অবস্থিত ‘শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স’ এর নাম পরিবর্তন করে ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স’ করা হয়েছে। একই সাথে সংযুক্ত ‘শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র’ এর নাম পরিবর্তন করে ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র’ করা হয়েছে। ২০১৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি একনেক সভায় ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে অনুমোদিত এই প্রকল্পের আওতায় ৬ তলা একটি প্রশাসনিক ভবন, ৬ তলা একটি ডরমিটরি, মন্ত্রীর জন্য দোতলা ভবন, আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যানের জন্য দোতলা ভবন এবং একটি এম্ফিথিয়েটার নির্মিত হয়। প্রকল্পটির উদ্দেশ্য ছিল পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য প্রদর্শন ও তাদের উৎসব আয়োজন। ২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর উদ্বোধনের পরও জনবল সংকটের কারণে কমপ্লেক্সটি এখনও সচল নয়। ১৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রশাসনিক ভবনটি চালু করার জন্য জনবল নিয়োগের প্রক্রিয়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ মন্ত্রণালয় এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে কমপ্লেক্সে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনানুষ্ঠানিকভাবে পার্বত্য চট্টগ্রাম মেলা অনুষ্ঠিত হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিবেশগত গুরুত্ব উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা উদ্ভাবনী শক্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে পার্বত্যবাসীর জীবনমান উন্নয়নের আহ্বান জানিয়েছেন। কাপ্তাই লেকের পানি ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশ সুরক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ঢাকার বেইলি রোডে অবস্থিত পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স ২০১৮ সালে উদ্বোধন করা হলেও জনবল সংকটের কারণে এখনো সচল নয়।
- ১৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কমপ্লেক্সে একটি প্রশাসনিক ভবন, ডরমিটরি, মন্ত্রীর ও চেয়ারম্যানের জন্য ভবন এবং একটি এম্ফিথিয়েটার রয়েছে।
- কমপ্লেক্সটি পার্বত্য অঞ্চলের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য প্রদর্শনের জন্য নির্মিত হয়েছে।
- জনবল নিয়োগের প্রক্রিয়া চলমান থাকায় কমপ্লেক্সের পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম শুরু হয়নি।
- পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিবেশগত গুরুত্ব ও টেকসই উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়েছে।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।