পানদুরাং উল্পে

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:২০ এএম

পানদুরাং উল্পে: এক অস্বাভাবিক ঘটনার ইতিহাস

এই প্রতিবেদনে, পানদুরাং উল্পে নামে একজন ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত একটি অস্বাভাবিক ঘটনার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। মহারাষ্ট্রের কোলহাপুরে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত বলে ঘোষিত হন। কিন্তু অ্যাম্বুল্যান্সে যাওয়ার পথে তার হাতের আঙুল নড়তে দেখে পরিবার তাঁকে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়, যেখানে চিকিৎসা শেষে তিনি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন।

ঘটনার বিস্তারিত:

গত কয়েকদিন ধরে পানদুরাং উল্পে (৬৫) হৃদরোগে ভুগছিলেন। একদিন বাড়ির কাছে হাঁটতে বেরিয়ে চা খাওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সংজ্ঞা হারান। স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃতদেহ অ্যাম্বুল্যান্সে করে নিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তায় স্পিড ব্রেকার পার হওয়ার সময় তার একটি আঙুল নড়তে দেখেন পরিবারের সদস্যরা। তাকে তৎক্ষণাৎ অন্য একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। প্রায় ১৫ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর তিনি সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে হেঁটে বাড়ি ফিরে যান।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • ৬৫ বছর বয়সী পানদুরাং উল্পে হৃদরোগে আক্রান্ত হন।
  • স্থানীয় হাসপাতালে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
  • অ্যাম্বুল্যান্সে যাওয়ার পথে অদ্ভুতভাবে জীবন্ত হয়ে ওঠেন।
  • অন্য হাসপাতালে ১৫ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেন।
  • ঘটনাটি ঘটে মহারাষ্ট্রের কোলহাপুরে।

স্থান:

  • মহারাষ্ট্র, কোলহাপুর

ব্যক্তি:

  • পানদুরাং উল্পে (৬৫)

ট্যাগ:

  • অস্বাভাবিক ঘটনা
  • মৃত্যু
  • সুস্থতা
  • মহারাষ্ট্র
  • কোলহাপুর

সংস্থা:

[]

স্পষ্টীকরণ ট্যাগ:

[]

অন্যান্য তথ্য:

আমাদের কাছে পানদুরাং উল্পের জাতিগত পরিচয়, ধর্ম, অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য এবং পরিবারের সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য নেই। আমরা আপনাকে পরে আপডেট করব যখন এই তথ্য উপলব্ধ হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ৬৫ বছর বয়সী পানদুরাং উল্পে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত ঘোষিত হন
  • মৃতদেহ অ্যাম্বুল্যান্সে যাওয়ার পথে তিনি জীবন্ত হয়ে ওঠেন
  • মহারাষ্ট্রের কোলহাপুরে ঘটে এই অস্বাভাবিক ঘটনা
  • ১৫ দিন চিকিৎসা শেষে তিনি পুরোপুরি সুস্থ হন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - পানদুরাং উল্পে

৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

পানদুরাং উল্পে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত ঘোষিত হন, কিন্তু অ্যাম্বুলেন্সের ঝাঁকুনিতে প্রাণ ফিরে পেয়ে দুই সপ্তাহ চিকিৎসার পর সুস্থ হন।