পাকিস্তানের পার্লামেন্ট

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

পাকিস্তানের রাজনৈতিক অস্থিরতা নিরসনে সরকার ও বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-এর মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। ২৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানের পার্লামেন্ট ভবনে দুই পক্ষের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ইমরান খানের গ্রেফতারের পর থেকে সরকার ও পিটিআই-এর সম্পর্ক তিক্ত হয়ে ওঠে। পিটিআই'র ‘ফাইনাল কল’ কর্মসূচির পর রাজনৈতিক উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়। ইমরান খান পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেন আলোচনার জন্য। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার আয়াজ সাদিকের পরামর্শে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ সরকারি কমিটি গঠন করেন। সরকারি কমিটিতে উপ-প্রধানমন্ত্রী ইশাক দার, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা রানা সানাউল্লাহ, সিনেটর ইরফান সিদ্দিকী, পিপিপি নেতা রাজা পারভেজ আশরাফ, নবীদ কামার, এমকিউএম-পি নেতা ড. খালিদ মকবুল সিদ্দিকী, আইপিপি নেতা আলিম খান, পিএমএল-কিউ নেতা চৌধুরী সালিক হুসেইন এবং বালুচিস্তান আওয়ামি পার্টির সরদার খালিদ ম্যাগসি ছিলেন। পিটিআই কমিটিতে ছিলেন ওমর আয়ুব খান, আলি আমিন গান্দাপুর, সাহিবজাদা হামিদ রেজা, সালমান আকরাম রাজা এবং আসাদ কায়সার। পিটিআই কমিটিকে দলীয় কর্মীদের মুক্তি ও ৯ মে ও ২৪ নভেম্বরের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। ইমরান খান বারিস্টার সাইফকে বিরোধী দলগুলোর ঐক্যের দায়িত্ব দিয়েছেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • পাকিস্তানের পার্লামেন্টে সরকার ও পিটিআই-এর মধ্যে আলোচনা শুরু।
  • ২৩ ডিসেম্বর প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত।
  • ইমরান খানের গ্রেফতারের পর থেকে তিক্ত সম্পর্ক।
  • পিটিআই-এর ‘ফাইনাল কল’ কর্মসূচির পর উত্তেজনা বৃদ্ধি।
  • দুই পক্ষ পাঁচ সদস্য করে কমিটি গঠন করে।
  • পিটিআই কর্মীদের মুক্তি ও ঘটনার তদন্তের দাবী।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - পাকিস্তানের পার্লামেন্ট

পাকিস্তানের পার্লামেন্ট ভবন দেশটির সংসদের অধিবেশনস্থল। এখানে সরকার ও বিরোধী দলের প্রতিনিধিদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।