ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পলাশ মিয়া (২৬) নামে এক যুবকের নামে গুরুতর অপরাধের অভিযোগ উঠেছে। তিনি আখাউড়ার মনিয়ন্দ গ্রামের বাসিন্দা। পূর্ব-পরিচয়ের এক মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে তিনি গোপনে মেয়েটির ব্যক্তিগত ছবি তোলেন এবং পরে মেয়েটির অন্যত্র বিয়ে হওয়ার পর সেই ছবিগুলো ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। এই অপরাধের জন্য তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। পলাশ মিয়ার আগাম জামিনের আবেদন হাইকোর্ট খারিজ করে তাকে পুলিশে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেয়। এই ঘটনায় তিনি ২০ নভেম্বর ২০১৯ সালে দায়েরকৃত মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন। মামলার আরেক অভিযুক্ত হলেন হৃদয় চৌধুরী। হাইকোর্টের বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চ এ রায় দেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে এম মাসুদ রুমি এবং আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী ফজলুর রহমান। পলাশ মিয়ার এই কাজকে আদালত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার বলে উল্লেখ করে।
পলাশ মিয়া
আপডেট: ১ জানুয়ারী ২০২৫, ৯:০১ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পলাশ মিয়ার বিরুদ্ধে ফেসবুকে ব্যক্তিগত ছবি ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ
- হাইকোর্ট তার আগাম জামিনের আবেদন খারিজ করেছে
- পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের
- মেয়েটির বিয়ের পর ছবি ছড়িয়ে দেওয়া
- পলাশ মিয়া ২৬ বছর বয়সী এবং আখাউড়ার মনিয়ন্দ গ্রামের বাসিন্দা
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।