তৌফিকুল ইসলাম খান নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে বলে আমরা নিশ্চিত নই। উপলব্ধ তথ্য অনুযায়ী, তৌফিকুল ইসলাম খান নামের কয়েকজন ব্যক্তি বিভিন্ন খাতে কাজ করেছেন। এদের মধ্যে কেউ সিপিডির (Center for Policy Dialogue) জ্যেষ্ঠ গবেষক, কেউ পাসপোর্ট অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, আবার কেউ নোমান গ্রুপের বিরুদ্ধে মানহানির মামলার আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন।
আমরা যখন তৌফিকুল ইসলাম খান সম্পর্কে আরও স্পষ্ট ও বিস্তারিত তথ্য পাবো, তখনই একটি পূর্ণাঙ্গ প্রবন্ধ উপস্থাপন করতে পারবো। ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের কাছে উপলব্ধ সীমিত তথ্যগুলো নিম্নরূপ:
প্রথম তৌফিকুল ইসলাম খান:
- পেশা: সিপিডি'র জ্যেষ্ঠ গবেষক।
- কর্ম: ২৪ নভেম্বর, রাজধানীর একটি হোটেলে 'বাংলাদেশে ইউনিভার্সাল বেসিক ইনকামের (ইউবিআই) কার্যকারিতা মূল্যায়ন' শীর্ষক সেমিনারে ইউবিআইয়ের কার্যকারিতা নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।
- মন্তব্য: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক তথ্য-উপাত্তের ত্রুটিপূর্ণতার ব্যাপারে মন্তব্য করেন।
দ্বিতীয় তৌফিকুল ইসলাম খান:
- পেশা: পাসপোর্ট অধিদপ্তরের কর্মকর্তা (বিভিন্ন প্রতিবেদনে বিভিন্ন পদে উল্লেখ আছে)।
- অভিযোগ: অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং দুর্নীতির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ।
- স্থান: ঢাকা, যশোর, নোয়াখালী, গোপালগঞ্জ, সিলেট, কুমিল্লা, খুলনা এবং অন্যান্য।
তৃতীয় তৌফিকুল ইসলাম খান:
- পেশা: আইনজীবী।
- কর্ম: নোমান গ্রুপের বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন।
- মামলা: ৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ চেয়ে মানহানির মামলা।
- স্থান: ঢাকা।