ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত: সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ বারবার পিছিয়ে দেওয়ার ঘটনায় এই আদালতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ঘটে যাওয়া এই নৃশংস হত্যাকান্ডের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য সিএমএম আদালত একের পর এক তারিখ ধার্য করেছে, এবং বর্তমানে ২৭ জানুয়ারি নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। মামলার তদন্ত বিভিন্ন সংস্থার হাত ধরে পর্যায়ক্রমে চলেছে; প্রথমে শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশ, তারপর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), পরবর্তীতে র্যাব এবং শেষে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এই প্রতিটি পর্বেই সিএমএম আদালতের সম্পৃক্ততা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সিএমএম আদালত তদন্ত সংস্থাগুলোর প্রতিবেদন গ্রহণ করে এবং তদন্তের প্রগতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। আসামীদের রিমান্ড সংক্রান্ত কাজ ও এই আদালতের মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়। এই মামলা ধাক্কা দিয়েছে সমগ্র দেশের জনগণের উপর এবং সিএমএম আদালতের কাণ্ডারী ভূমিকা এই মামলা পরিচালনায় স্পষ্টভাবে দেখা যায়। এই মামলার সুষ্ঠু চূড়ান্ত বিচারের জন্য আদালতের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিএমএম আদালত
মূল তথ্যাবলী:
- সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ১১৪ বার পিছিয়েছে।
- সিএমএম আদালত বর্তমানে ২৭ জানুয়ারি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নতুন দিন নির্ধারণ করেছে।
- মামলার তদন্তে বিভিন্ন সংস্থা (থানা পুলিশ, ডিবি, র্যাব, পিবিআই) জড়িত ছিল।
- সিএমএম আদালত তদন্তের প্রগতি নিয়ন্ত্রণ ও আসামীদের রিমান্ডের কাজ পরিচালনা করে।
গণমাধ্যমে - ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিএমএম আদালত
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
আদালত এখানে মামলার প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করে।
এই আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল।