জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল: বাংলাদেশের চক্ষুচিকিৎসার এক অগ্রণী প্রতিষ্ঠান

জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল বাংলাদেশের চক্ষুচিকিৎসার ক্ষেত্রে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই হাসপাতালটি দেশের সর্বোচ্চ মানের চক্ষুচিকিৎসা সেবা প্রদান করে। ২০০৬ সালে এর শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ২৫০-তে উন্নীত হয়। এই ইনস্টিটিউটটিতে অত্যাধুনিক চিকিৎসা সুবিধা, দক্ষ চক্ষু বিশেষজ্ঞ এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীদের একটি দল রয়েছে।

তিনটি ভবন (ব্লক A, B, C) নিয়ে গঠিত এই হাসপাতালে জরুরি বিভাগ, আইসিইউ, ব্লাড ব্যাংক এবং অপারেশন থিয়েটার সহ সকল প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এটি শুধুমাত্র চিকিৎসা সেবা প্রদানেই সীমাবদ্ধ নয়; এটি চক্ষুবিজ্ঞানের গবেষণা এবং দক্ষ চক্ষু চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানব সম্পদ উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

২০১৪ সালে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম হাসপাতালের নিকটবর্তী গরুর হাট স্থাপনের বিষয়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এই ইনস্টিটিউটে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা গ্রহণ করে আসছেন। জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল বাংলাদেশের চক্ষুস্বাস্থ্যের উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি দক্ষ চিকিৎসক তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অন্ধত্বের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এই প্রতিষ্ঠানটি একটি প্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত
  • ২৫০ শয্যার হাসপাতাল
  • অত্যাধুনিক চিকিৎসা সুবিধা
  • দক্ষ চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও কর্মী
  • গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম
  • অন্ধত্ব প্রতিরোধে অবদান

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।