চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গনে সম্প্রতি একটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) ১০ বছরের জন্য এম এ আজিজ স্টেডিয়াম বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) কে বরাদ্দ দিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত চট্টগ্রামের ক্রীড়া সংগঠকদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা (সিজেকেএস) বছরের পর বছর বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন করে আসছে, ৪০ টিরও বেশি ইভেন্ট, যার মধ্যে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতাও রয়েছে। এই সিদ্ধান্তের ফলে সিজেকেএসের আয়োজিত অন্যান্য খেলার ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। ফুটবল ছাড়াও ক্রিকেট, হকিসহ অন্যান্য খেলাধুলার প্রতিযোগিতা এখানে অনুষ্ঠিত হয়। ক্রীড়া সংগঠকরা এনএসসির কাছে অন্যান্য খেলার জন্য বিকল্প ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন এবং এই সিদ্ধান্ত পুনঃবিবেচনার আহ্বান জানিয়েছেন। তারা মনে করছেন এম এ আজিজ স্টেডিয়াম শুধুমাত্র ফুটবলের জন্য বিশেষায়িত করা হলে চট্টগ্রামের ক্রীড়া সংস্কৃতির গুরুতর ক্ষতি হবে। এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় বিভিন্ন ক্রীড়াবিদ, কোচ ও সংগঠক তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং সিদ্ধান্ত পুনঃবিবেচনার দাবি জানিয়েছেন। এম এ আজিজ স্টেডিয়াম চট্টগ্রামের ক্রীড়া জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে, এবং এর বরাদ্দ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গনের ভবিষ্যৎকে প্রভাবিত করবে।
জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়াম
মূল তথ্যাবলী:
- এম এ আজিজ স্টেডিয়াম ১০ বছরের জন্য বাফুফেকে বরাদ্দ
- চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার ৪০টির বেশি ইভেন্টের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত
- অন্যান্য খেলার জন্য বিকল্প ব্যবস্থার দাবি
- ক্রীড়া সংগঠকদের উদ্বেগ ও সিদ্ধান্ত পুনঃবিবেচনার আহ্বান
- স্টেডিয়াম শুধুমাত্র ফুটবলের জন্য বিশেষায়িতকরণের প্রভাব
গণমাধ্যমে - জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়াম
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলা অনুষ্ঠিত হয়।