চট্টগ্রামের পটিয়ার সাবেক সংসদ সদস্য ও হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ক্যাসিনো ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ততা, ক্ষমতার অপব্যবহার, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং অর্থ পাচারের অভিযোগ উঠেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাদের পরিবারের ৬ সদস্যসহ সামশুল হকের ব্যাংক হিসাব ও সম্পদের তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে দুদক এই তদন্ত শুরু করে। ২ অক্টোবর দুদক সামশুল হকের বিরুদ্ধে ক্যাসিনো ব্যবসা ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়। তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং প্রকল্পে অনিয়মের মাধ্যমে বিপুল অবৈধ সম্পদ গড়ার অভিযোগ রয়েছে। ২০২৩ সালের ৮ মে দুদক তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিলেও, নতুন তথ্যের ভিত্তিতে পুনরায় তদন্ত শুরু হয়েছে। ২০১৯ সালেও ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের পর দুদক তদন্ত শুরু করেছিল। সামশুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে পানি উন্নয়ন বোর্ড, এলজিইডি, সড়ক ও জনপথ বিভাগের কাজে অনিয়ম, টেন্ডারবাজি, নিয়োগ বাণিজ্য, মাদক চোরাচালান এবং বিভিন্ন দপ্তরে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।
ক্যাসিনো ব্যবসা
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- সামশুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ক্যাসিনো ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ততার অভিযোগ
- দুদক তাঁর ও পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে
- অর্থ পাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ
- ২০১৯ সালেও একই ধরণের অভিযোগে তদন্ত হয়েছিল
- বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে দুর্নীতির অভিযোগ
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - ক্যাসিনো ব্যবসা
২৩/১২/২০২৪
সাবেক হুইপের বিরুদ্ধে ক্যাসিনো ব্যবসা ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।