কাশেম হাওলাদার নামটি একাধিক ব্যক্তি বা ঘটনার সাথে জড়িত থাকায়, নিম্নে তাদের বিস্তারিত তথ্য সহকারে তুলে ধরা হলো:
১. বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবুল কাশেম হাওলাদার:
এই আবুল কাশেম হাওলাদার (৭০) বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সমাজকল্যাণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি গত শুক্রবার ঢাকা হৃদরোগ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তিনি বাংলাদেশ মুসলিম লীগের নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আজিজ হাওলাদারের ছোট ভাই ছিলেন। তার দাফন শরীয়তপুর জেলার কোয়ারপুর গ্রামে সম্পন্ন হয়। তার ইন্তেকালে মুসলিম লীগের বিভিন্ন নেতা শোক প্রকাশ করেন।
২. সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ হত্যা মামলার আসামি কাশেম হাওলাদার:
বরগুনা প্রেস ক্লাবের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া তালুকদার মাসউদ হত্যা মামলায় কাশেম হাওলাদার আসামি ছিলেন। তিনি স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করেছিলেন এবং বরগুনার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন।
৩. মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তার সংঘর্ষে জড়িত কাশেম তালুকদার:
মাদারীপুরের কালকানি উপজেলার বাশগাড়ী ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়িত কাশেম তালুকদার একটি দলের নেতা। ওই সংঘর্ষে ১০টি ব্যাগ ভর্তি ককটেল পার্শ্ববর্তী শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলার উত্তর আকাল বরিশ গ্রামে ফেলে রাখা হয়। কাশেম তালুকদার ও তার দলের বিরুদ্ধে লুটপাট ও চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে।
৪. নাতিকে হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার আবুল কাশেম হাওলাদার:
বরিশালের মুলাদী থানাধীন জালালাবাদ এলাকায় বাগানের নারিকেল ও লেবু চুরির সন্দেহে তার নাতিকে ব্যাট দিয়ে আঘাত করে হত্যা করার অভিযোগে আবুল কাশেম হাওলাদার গ্রেপ্তার হন। তিনি ৬৬ বছর বয়সী ছিলেন।
উল্লেখ্য, প্রদত্ত তথ্য থেকে কাশেম হাওলাদারের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন হতে পারে। আমরা পরবর্তীতে আপনাকে আরও তথ্য দিয়ে আপডেট করব।