কাজী জিয়াউল ইসলাম ফুয়াদ হত্যা মামলা: ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কাজী জিয়াউল ইসলাম ফুয়াদ (৪০) গত ৭ জানুয়ারি রাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় মিছিল শেষে বাড়ি ফেরার পথে সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া গ্রামের মসজিদবাড়ি এলাকায় চৌদ্দবুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ৮ জানুয়ারি রাতে নিহত ফুয়াদের বড় ভাই ফয়সাল কাজী অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে নলছিটি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। পরে পুলিশ তদন্ত করে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে, তাদের মধ্যে সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন আক্তারও (৪৮) অভিযুক্ত ছিলেন। তিনি আদালতে জামিন পেয়েছিলেন, কিন্তু পরে আবার গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে পাঠানো হন। মামলায় সাইফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম হাওলাদার এবং মো. শাহাদাত হোসেন নামে আরও তিনজন গ্রেপ্তার হন। গ্রেপ্তারকৃতদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির ভিত্তিতে জেসমিন আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়। ফুয়াদ কাজী একসময় জেসমিন আক্তারের সমর্থক ছিলেন বলে জানা গেছে, কিন্তু পরবর্তীতে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। পুলিশের ধারণা, জেসমিন আক্তারের বাড়িতে বসে ফুয়াদ কাজী হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল।
কাজী জিয়াউল ইসলাম ফুয়াদ
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- কাজী জিয়াউল ইসলাম ফুয়াদ হত্যা মামলায় সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন আক্তার গ্রেপ্তার।
- ৭ জানুয়ারি রাতে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায় ফুয়াদ কাজী হত্যা।
- হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের।
- পুলিশ তদন্তে একাধিক ব্যক্তি গ্রেপ্তার।
- চেয়ারম্যান জেসমিন আক্তার উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্ত হয়ে পরে আবার কারাগারে প্রেরণ।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - কাজী জিয়াউল ইসলাম ফুয়াদ
কাজী জিয়াউল ইসলাম ফুয়াদ নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে হত্যা করা হয়।