এস.এম ব্রিকস

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
নামান্তরে:
এসএম ব্রিকস
এস.এম ব্রিকস

সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় অবৈধ ইটভাটা নিয়ে সম্প্রতি ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। এসব অবৈধ ইটভাটার মধ্যে এস.এম ব্রিকস নামে একটি প্রতিষ্ঠানের ভূমিকাও উঠে এসেছে। লেখা অনুযায়ী, এস.এম ব্রিকস-এর সত্ত্বাধিকারী মো. শাহ আলম দাবি করেন তাদের প্রত্যেকটি ইটভাটার লাইসেন্স রয়েছে, তবে নবায়ন নেই। তিনি জেলা প্রশাসনের নবায়ন করলেই তা করে নেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ দাবি অস্বীকার করেছেন এবং জানিয়েছেন, ইটভাটার লাইসেন্সের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র প্রয়োজনীয়, যা এস.এম ব্রিকস-এর ক্ষেত্রে নেই বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তাড়াশ উপজেলার ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় উর্বর কৃষি জমিতে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এসব ইটভাটা পরিবেশ ও কৃষিক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করছে। এলজিইডি ও সড়ক ও জনপথ বিভাগের রাস্তার পাশে স্কুল ও ক্লিনিকের নিকটবর্তী এসব ভাটার সালফার বর্ষায় চলনবিলের পানিতে মিশে যাচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, এস.এম ব্রিকসসহ অন্যান্য ইটভাটার মালিকরা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারছে না। চলনবিল বাচাঁও আন্দোলনের নেতা মো. আব্দুর রাজ্জাক রাজু এ ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • এস.এম ব্রিকসের সত্ত্বাধিকারী মো. শাহ আলম লাইসেন্স থাকার দাবি করলেও নবায়ন নেই।
  • জেলা প্রশাসক দাবি অস্বীকার করেছেন এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন।
  • এস.এম ব্রিকসসহ অবৈধ ইটভাটাগুলো পরিবেশ ও কৃষিক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতি করছে।
  • স্থানীয়রা প্রভাবশালী মালিকদের কারণে প্রশাসনের ব্যর্থতায় অসন্তুষ্ট।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - এসএম ব্রিকস

২২ ডিসেম্বর ২০২৪

এই সংস্থার অধীনে অবৈধ ইটভাটা পরিচালনার অভিযোগ উঠেছে।