এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে: ঢাকা শহরের যানজটের সমস্যা সমাধানে একটি যুগান্তকারী প্রকল্প। এই উন্নতমানের এক্সপ্রেসওয়েটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পয়েন্টের সাথে সংযুক্ত করবে। ১৯.৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এক্সপ্রেসওয়েতে প্রতিদিকে দুটি লেন এবং একটি ব্রেকডাউন লেন থাকবে। বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ীসহ ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলি এই এক্সপ্রেসওয়ের আওতায় আসবে। এই প্রকল্পটি পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) ভিত্তিক, যার প্রাক্কলিত ব্যয় ৮৯.৪০০ বিলিয়ন টাকা। ফার্স্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (এফডিইই) কোম্পানি ৭৩% এবং বাংলাদেশ সরকার ২৭% ব্যয় বহন করবে। এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের ফলে ঢাকার উত্তর-দক্ষিণমুখী যানজট অনেকাংশে কমবে এবং বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাতায়াতের সময় হ্রাস পেয়ে মাত্র ১৫ মিনিটে নেমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়াও, ঢাকা আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নামে আরও একটি প্রকল্প প্রস্তাবিত রয়েছে। এই প্রকল্পগুলি ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আধুনিকায়ন করতে এবং দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে।
  • এটি বিমানবন্দরকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাথে সংযুক্ত করবে।
  • প্রকল্পের দৈর্ঘ্য ১৯.৭৩ কিলোমিটার এবং ব্যয় ৮৯.৪০০ বিলিয়ন টাকা।
  • এটি পিপিপি প্রকল্প এবং যানজট কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
  • এটি ঢাকার উত্তর-দক্ষিণ যান চলাচলের উন্নয়নে সহায়তা করবে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

এই এক্সপ্রেসওয়ের র্যাম্প নির্মাণে জটিলতা দেখা দিয়েছে।

এই এক্সপ্রেসওয়েতে প্রত্যাশিত সংখ্যক যানবাহন চলাচল না হওয়ায় চট্টগ্রামের যান চলাচলে গতি আনা কঠিন হচ্ছে।

চট্টগ্রামে নতুন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালু হয়েছে।