ইসমাইল জবিউল্লাহ

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

ইসমাইল জবিউল্লাহ নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, তাই তাদের বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচে তথ্য দেওয়া হলো:

প্রথম ইসমাইল জবিউল্লাহ: বিএনপি'র জনপ্রশাসন সংস্কার কমিটির সদস্য এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য। ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০ সালে তিনি জনপ্রশাসন সংস্কারের লক্ষ্যে সরকারের কাছে সুপারিশমালা জমা দেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন যে, জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে সংস্কার প্রস্তাবনা দিয়েছেন এবং প্রশাসনে আমূল সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন। তিনি ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনে ভোট চুরির অভিযোগে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার কথা বলেছেন। তার প্রস্তাবনায় প্রশাসনের ঢেলে সাজানো, ডিসিদের ফিটলিস্ট তৈরি, কর্মকর্তাদের নিয়োগের ক্ষেত্রে তিন মাস ফিল্ডে রাখা, সিন্ডিকেট তৈরির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আওয়ামী লীগের দোসরদের প্রশাসন থেকে সরিয়ে ফেলার উল্লেখ করা হয়েছে।

দ্বিতীয় ইসমাইল জবিউল্লাহ: ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ও ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সাবেক সচিব। ২৯ ডিসেম্বর, ২০২০ সালে তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি আবুল এইচ এম শামসুজ্জামানের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

তৃতীয় ইসমাইল জবিউল্লাহ: পলিসি ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসার্চ সোসাইটির চেয়ারম্যান। তিনি ভারতীয় গণমাধ্যমের বাংলাদেশ বিরোধী অপপ্রচার এবং ভারতের কলকাতা ও আগরতলাস্থ বাংলাদেশের কূটনৈতিক অফিসে সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

চতুর্থ ইসমাইল জবিউল্লাহ: জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় ১৩ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক যোগাযোগ সচিব। ২০০৯ সালের ২ জুলাই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

উপরোক্ত তথ্য ছাড়া ইসমাইল জবিউল্লাহ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। আপনার যদি আরো তথ্য জানার প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদের জানান, আমরা আপনাকে তখন আপডেট করে জানাব।

মূল তথ্যাবলী:

  • বিএনপির জনপ্রশাসন সংস্কার কমিটির সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ জনপ্রশাসন সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছেন।
  • ইসমাইল জবিউল্লাহ ইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ছিলেন।
  • পলিসি ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসার্চ সোসাইটির চেয়ারম্যান ইসমাইল জবিউল্লাহ ভারতের বাংলাদেশ বিরোধী অপপ্রচারের নিন্দা করেছেন।
  • জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় ইসমাইল জবিউল্লাহকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।