মানিকগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা হাসপাতালের ডায়রিয়া ইউনিটের ইনচার্জ আলপনা আক্তারের কাজের চাপ বেড়েছে। শীতের প্রকোপ বৃদ্ধির সাথে সাথে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে। ২০ শয্যার ডায়রিয়া ইউনিটে প্রতিদিন গড়ে ২০ জনের মতো ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিতে আসছেন, যাদের অধিকাংশই শিশু। একজন শিশু রোগীর সাথে কমপক্ষে আরও দুই-তিনজন স্বজন থাকায় ওয়ার্ডে স্থান সংকুলান হচ্ছে না। শয্যার তুলনায় রোগী বেশি হওয়ায় চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন আলপনা আক্তারসহ চিকিৎসক ও নার্সরা। শয্যার পাশাপাশি মেঝেতেও চিকিৎসাসেবা দিতে হচ্ছে। জায়গা না পেয়ে অনেক রোগী অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। ডায়রিয়া ইউনিটের পরিবেশ নোংরা ও অপরিচ্ছন্ন, প্রয়োজনীয় সব ওষুধও মিলছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। আলপনা আক্তার ও তার সহকর্মীরা অতিরিক্ত রোগীর চাপে চিকিৎসায় প্রচণ্ড চাপে রয়েছেন।
আলপনা আক্তার
মূল তথ্যাবলী:
- মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি
- ডায়রিয়া ইউনিটে শয্যা সংকুলানের অভাব
- আলপনা আক্তারের নেতৃত্বে চিকিৎসাসেবায় চরম চাপ
- হাসপাতালে পরিবেশগত সমস্যা ও ওষুধের অভাব
গণমাধ্যমে - আলপনা আক্তার
মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ইনচার্জ হিসেবে তিনি ওয়ার্ডের অবস্থা সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন।
আলপনা আক্তার মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের শয্যা সংকট ও রোগীর অবস্থা বর্ণনা করেছেন।