আব্দুল গফুর সরকার

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:২৩ পিএম

আব্দুল গফুর সরকার নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ করতে পারে। উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের বিবরণ নীচে দেওয়া হলো:

১. ভাষা সৈনিক ও সাংবাদিক আবদুল গফুর:

এই আব্দুল গফুর (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ - ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪) ছিলেন একজন বাংলাদেশি সাংবাদিক, শিক্ষক, প্রাবন্ধিক ও ভাষা সৈনিক। তিনি ১৯২৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ি জেলার খোর্দ্দদাদপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ভাষা আন্দোলনে তার অবদানের জন্য তাকে ২০০৫ সালে একুশে পদক প্রদান করা হয়। তিনি তমদ্দুন মজলিসের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং 'সৈনিক' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। তার কর্মজীবন ছিল বহুমুখী- সাংবাদিকতা, শিক্ষকতা, এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের প্রকাশনা পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছেন। তিনি ঢাকা স্বামীবাগে আজগর আলী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

২. মুক্তিযোদ্ধা আবদুল গফুর:

একজন ভিন্ন আব্দুল গফুর (জন্ম: ১৯৪৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করা হয়। তার জন্ম টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলার কাউলজানী গ্রামের চরপাড়ায়। তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং কুমিল্লার ময়নামতি সেনানিবাসে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তিনি কাদেরিয়া বাহিনীতে যোগ দেন এবং মাকড়াইয়া, ধলাপাড়া, দেওপাড়া, বল্লাসহ বিভিন্ন যুদ্ধে অংশ নেন।

উল্লেখ্য, এই দুই আব্দুল গফুর সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যক্তি। প্রেক্ষাপট অনুযায়ী তাদের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য একুশে পদক প্রাপ্ত আবদুল গফুরের মৃত্যু
  • বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল গফুরের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ
  • দুই আব্দুল গফুরের মধ্যে পার্থক্য

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - আব্দুল গফুর সরকার

আব্দুল গফুর সরকার জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দলের জন্য সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

অধ্যক্ষ আব্দুল গফুর সরকার সৈয়দপুর সাংগঠনিক জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে অনশনের প্রতি সমর্থন জানান।