অবৈধ দখলদারিত্ব

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২:৪১ এএম

অবৈধ দখলদারিত্ব একটি গুরুতর সমস্যা যা বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশেই দেখা যায়। এটি দুই প্রধান ধরনের হতে পারে:

১. সরকারি জমি ও সম্পদের অবৈধ দখল: এ ধরনের দখলদারিত্বে সরকারের মালিকানাধীন জমি, নদী, খাল, বনজঙ্গল ইত্যাদি অবৈধভাবে দখল করে ব্যক্তি, গ্রুপ বা সংগঠন ব্যক্তিগত ব্যবহার করে। এর ফলে সরকারের রাজস্ব লোকসান, পরিবেশের ক্ষতি এবং জনগণের সুযোগ-সুবিধা হরণ হয়।

২. ব্যক্তিগত জমি ও সম্পদের অবৈধ দখল: এই ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা সংগঠন অন্যের মালিকানাধীন জমি, বাড়ি, জমি, বা অন্যান্য সম্পদ অবৈধভাবে দখল করে। এটি কর্তৃপক্ষের অবহেলা, আইন প্রয়োগে দুর্বলতা, অথবা প্রভাবশালী ব্যক্তি বা গ্রুপের ক্ষমতার কারণে ঘটতে পারে।

বাংলাদেশে অবৈধ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এতে জমি উচ্ছেদ অভিযান, আইনগত ব্যবস্থা এবং সচেতনতামূলক কাজ অন্তর্ভুক্ত। তবে এই সমস্যাটি এখনও একটি প্রধান সমস্যা রহে গেছে। অনেক ক্ষেত্রে সরকারি অবহেলা এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দ্বারা দখলদারিত্ব জারি রয়েছে। নদ-নদী ও খালবিল দখলের কারণে পরিবেশগত সমস্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, নদী দূষণ ও অবৈধ দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত করার এখনই উপযুক্ত সময়। তিনি আরও বলেছেন, নদী তীরবর্তী সকল অবৈধ স্থাপনা ভেঙে ফেলতে হবে। তিনি স্থানীয় প্রশাসনকে নদ-নদী খালবিলের দূষণ ও অবৈধ দখলদারিত্ব থেকে বাঁচাতে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে আমরা যদি অবৈধ দখলদারিত্বের বিস্তারিত তথ্য পাই তবে আমরা আপনাকে এর বিস্তারিত জানাতে পারব।

মূল তথ্যাবলী:

  • সরকারি ও ব্যক্তিগত সম্পত্তির অবৈধ দখল একটি ব্যাপক সমস্যা
  • অবৈধ দখলদারিত্ব পরিবেশ ও অর্থনীতিতে ক্ষতি করে
  • সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, কিন্তু সমস্যা এখনও বিদ্যমান
  • নদ-নদী ও খালবিল দখলের ফলে পরিবেশগত সমস্যা বৃদ্ধি
  • সরকারি অবহেলা ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দ্বারা দখল বজায়

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - অবৈধ দখলদারিত্ব

২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

মির্জাপুরে অবৈধ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়।