সৈয়দ মিজানুর রহমান নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বোঝাতে পারে। উপলব্ধ তথ্য অনুসারে, দুইজন সৈয়দ মিজানুর রহমান সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রথম সৈয়দ মিজানুর রহমান: ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক। তিনি ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অ্যাসোসিয়েশন ফর কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট (ডব্লিউইউএসিডি)-এর একাডেমিয়া ২০২৫-এর সমন্বয়ক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। এই নিয়োগের বিষয়টি ডব্লিউইউএসিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক নি ন্যুম্যান ট্রি পুষ্পানিংশ স্বাক্ষরিত চিঠিতে জানানো হয়েছে। তার দায়িত্ব দুই বছর মেয়াদী। গত বছর অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেশন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ‘মোবিলিটি ফর একাডেমিয়া: মাল্টিকান্ট্রি মোবিলিটি প্রোগাম’ শীর্ষক বার্ষিক সভায় তার এ নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়। তিনি ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ অনুষদের সহযোগী ডিন এবং এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালকও। ২০২১ সালে তিনি একই সংস্থার ইনোভেশন এডুকেশন ও লাইফ লং লার্নিংয়ের প্রকল্প সমন্বয়ক ছিলেন। তিনি আশা করেন এ ধরণের বহুজাতিক সম্পর্কে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের বহুরৈখিক সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হবে।
দ্বিতীয় সৈয়দ মিজানুর রহমান: এবি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরকে ব্যাংক খাতে গ্রাহকদের আস্থাহীনতা ও চলমান অস্থিরতার জন্য দায়ী করেন। তিনি ব্যাংকটির ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপসহ চারটি নতুন সেবা বাজারে আনার সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন। তিনি স্বাধীন নিরীক্ষা না চালানোর পক্ষেও মতামত দেন। এবি ব্যাংক ২০০৯ সাল থেকে ৫ শতাংশের নিচে বোনাস লভ্যাংশ দিয়ে আসছে। শেয়ার দর বর্তমানে অভিহিত মূল্যের নিচে। মিজানুর রহমান রাজধানীর হোটেল আমারিতে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনীতে এসব তথ্য জানান।
উল্লেখ্য, উপরোক্ত দুটি তথ্য ছাড়া সৈয়দ মিজানুর রহমান সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য আমাদের কাছে নেই। আমরা আপনাকে পরবর্তীতে আরও তথ্য দিয়ে আপডেট করব।