শি জিনপিং: চীনের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ও চীনা কমিউনিস্ট পার্টির (CCP) সাধারণ সম্পাদক শি জিনপিং ১৫ জুন ১৯৫৩ সালে বেইজিংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি চীনের সাম্যবাদী দলের প্রয়াত নেতা শি চুংশুনের সন্তান। তাঁর পৈতৃক নিবাস হনান প্রদেশের তেংচু জেলায়। তিনি চীনের রাজনৈতিক দৃশ্যে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি ফুচিয়েন, চেচিয়াং এবং সাংহাই প্রদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান ও অর্থনৈতিক সংস্কারে তাঁর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। ২০০২ সালে চচিয়াং প্রদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০০৭ সালে সাংহাইয়ের দলীয় প্রধান হন। ২০০৮ সালে চীনের উপ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ২০১২ সালে তিনি চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং ২০১৩ সালে চীনের রাষ্ট্রপতি হন। শি জিনপিং ‘চীনা স্বপ্ন’ ধারণার মাধ্যমে চীনের আধুনিকায়ন ও বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তার নেতৃত্বে চীন দ্রুত অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তবে, তাঁর নেতৃত্বে মানবাধিকার লঙ্ঘন, তথ্য নিয়ন্ত্রণ, ও দুর্নীতির অভিযোগও উঠেছে। শি জিনপিংয়ের ব্যক্তিগত জীবনেও উল্লেখযোগ্য ঘটনা রয়েছে। তিনি দুইবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তাঁর স্ত্রী পেং লিউয়ান একজন জনপ্রিয় লোকগায়িকা। তাদের এক কন্যা রয়েছে। তিনি রসায়ন প্রকৌশল ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেছেন।
শি জিনপিং
আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৪৭ এএম
নামান্তরে:
জি জিনপিং
জি জিংপিং
Xi Jinping
সি চিন পিং
শি চিনফিং
শি জিনপিং
মূল তথ্যাবলী:
- শি জিনপিং চীনের বর্তমান রাষ্ট্রপতি এবং চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক।
- তিনি ১৫ জুন ১৯৫৩ সালে বেইজিংয়ে জন্মগ্রহণ করেন।
- তিনি চীনের প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- তার নেতৃত্বে চীনের অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে।
- তার নেতৃত্বে মানবাধিকার লঙ্ঘন, তথ্য নিয়ন্ত্রণ ও দুর্নীতির অভিযোগও উঠেছে।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - শি জিনপিং
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
শি জিনপিং যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক স্থাপনে নিজেদের নীতি বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছেন।
শি জিনপিং ২০২৫ সালে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
পেন্টাগনের রিপোর্টে শি জিনপিং এর নেতৃত্বে চিনের সামরিক সম্প্রসারণের তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
শি জিনপিং রাশিয়া সফর করবেন বলে জানিয়েছেন মস্কোতে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ইগর মরগুলোভ।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাইওয়ান ও চীনের পুনঃএকত্রীকরণের ঘোষণা দেন।
শি জিনপিং ২০২৫ সালের নববর্ষ বার্তায় তাইওয়ানকে নিয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।