শাহীনা আক্তার

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৪১ এএম

শাহীনা আক্তার: একাধিক ব্যক্তি ও ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ

প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, "শাহীনা আক্তার" নামটি একাধিক ব্যক্তি বা ঘটনার সাথে সম্পর্কিত। তাই, স্পষ্টতার জন্য, আমরা এখানে দুটি ভিন্ন শাহীনা আক্তার সম্পর্কে আলোচনা করব।

প্রথম শাহীনা আক্তার:

এই শাহীনা আক্তার (১৫) ভারতের নাগরিক। ২০২২ সালের ২৪ জুন তিনি অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থেকে আটক হন। পরবর্তীতে তাকে গাজীপুরের শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়। প্রায় আড়াই বছর কেন্দ্রে থাকার পর, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪-এ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে তাকে ভারতে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সিপাহিজলা জেলার সোনামুড়া থানার দমদমা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল হাসেমের মেয়ে।

দ্বিতীয় শাহীনা আক্তার:

এই শাহীনা আক্তার একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ। তিনি কক্সবাজার-৪ আসন থেকে ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন (২০২৪ সালের নির্বাচনের পরে রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করলে তিনি সংসদ সদস্য পদ হারান)। তিনি কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন এবং তার স্বামী আব্দুর রহমান বদিও একজন সাবেক সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেত্রী। তিনি ফেনী জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন, কিন্তু পরে তাকে বদলি করা হয় এবং তাকে নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, প্রদত্ত তথ্যে শাহীনা আক্তারদের বয়স, জাতিগত পরিচয় ও সম্প্রদায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেই। আমরা আরও তথ্য পেলে এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৫ বছর বয়সী শাহীনা আক্তার অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করে আড়াই বছর পুনর্বাসন কেন্দ্রে থেকে ভারতে ফিরে গেছে।
  • শাহীনা আক্তার নামের একজন রাজনীতিবিদ কক্সবাজার-৪ আসন থেকে দুইবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
  • ফেনীর বিতর্কিত জেলা প্রশাসক শাহীনা আক্তারকে বদলি করে নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।