শামীম মিয়া নামে একাধিক ব্যক্তির কথা বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে উঠে এসেছে। একজন যুবদল নেতা শামীম মিয়ার হত্যার ঘটনায় সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান মোহাম্মদ সেলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশের সময় এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল বলে অভিযোগ। পল্টন থানায় এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অন্যদিকে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গাজীপুরের শ্রীপুরে একজন শামীম মিয়া (৩৫) গুলিবিদ্ধ হন। তিনি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন এবং আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার সময় ৫ আগস্ট আহত হন। তার বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইলে। অর্থের অভাবে তার চিকিৎসা সম্পন্ন করা সম্ভব হচ্ছে না।
আরও একজন শামীম মিয়া (৩৭) নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশের সময় অসুস্থ হয়ে মারা যান। পুলিশ জানিয়েছে, তিনি রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন না এবং একজন গাড়িচালক ছিলেন। তার মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনও নিশ্চিত করা যায়নি। তিনি মুগদা মানিকনগর এলাকায় থাকতেন।
উল্লেখ্য, তিনজন শামীম মিয়ার তথ্য একই সময়ে প্রাপ্ত হওয়ায় বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে। আমরা যত তথ্য পেতে পারব, ততই আপনাদের জানাবো।