মো. আমান উল্লাহ

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ২:৩৯ পিএম
নামান্তরে:
মো আমান উল্লাহ
মো. আমান উল্লাহ

মো. আমান উল্লাহ নামটি একাধিক ব্যক্তি ও ঘটনার সাথে জড়িত, যার ফলে তথ্যগুলোকে স্পষ্টভাবে পৃথক করা প্রয়োজন। প্রদত্ত তথ্য থেকে দুটি প্রধান আমান উল্লাহ সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে:

১. শেরপুর ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি: ২০১৬ সালের ১৯ জুলাই শেরপুরে এক কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হন একজন মো. আমান উল্লাহ (২৬)। তিনি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ পেয়ে কাশিমপুর কারাগারে বন্দি ছিলেন এবং পরবর্তীতে কারাগার থেকে পালিয়ে যান। ৪ জানুয়ারি ২০২৫, রাজধানীর কাওরান বাজার থেকে তাকে পুলিশের এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) গ্রেফতার করে। এই ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্য ব্যক্তিদের তথ্য প্রদত্ত পাঠ্যে উল্লেখ আছে।

২. বিএনপি নেতা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী: আরেকজন মো. আমান উল্লাহ আমান (জন্ম: ২৫ জানুয়ারি ১৯৬২) বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ঢাকা-৩ আসন থেকে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন (১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১)। বিএনপি সরকারের সময় তিনি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগে তাকে কারাদণ্ড হয়েছিল, কিন্তু পরে তিনি জামিনে মুক্ত হন।

ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমান উল্লাহ নামে আরেক ব্যক্তির কথা উল্লেখ আছে যিনি বিএনপি-জামায়াত সমর্থক থেকে আওয়ামী লীগের লোক বলে অভিযোগের সম্মুখীন হন। এই তথ্যগুলো যথেষ্ট স্পষ্ট নয়, এবং আমান উল্লাহ নামক এই ব্যক্তিদের মধ্যে কোন সম্পর্ক আছে কিনা তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। আরও তথ্য পাওয়ার পর এই নিবন্ধটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • শেরপুরে কিশোরী ধর্ষণ ও হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামী মো. আমান উল্লাহ গ্রেফতার
  • বিএনপি নেতা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী আমান উল্লাহ আমান দুর্নীতি মামলায় জামিনে মুক্ত
  • ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমান উল্লাহর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মো আমান উল্লাহ

মো. আমান উল্লাহ শেরপুরে এক কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় জড়িত ছিলেন।