মেজর জেনারেল মোঃ শামীম হায়দার, এফসিপিএস একজন সম্মানিত সামরিক চিকিৎসা কর্মকর্তা এবং প্রশাসক। তিনি ২০ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন এবং ২২ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে কার্যভার গ্রহণ করেন। ১৯৯০ সালে সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জনের পর, ৯ জুলাই ১৯৯১ সালে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে মেডিকেল কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ১৯৯৭ সালে এএফএমআই থেকে মেডিসিনে গ্রেডিং সম্পন্ন করেন এবং ২০১২ সালে বাংলাদেশ কলেজ অফ ফিজিশিয়ানস্ এন্ড সার্জনস (বিসিপিএস) থেকে এফসিপিএস (মেডিসিন) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ভারতের নয়াদিল্লীর অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ মেডিকেল সাইন্সেস (AIIMS) থেকে ফেলোশিপ ট্রেনিং ইন রিউমাটোলজি এন্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজি সম্পন্ন করেছেন। তিনি দেশের বিভিন্ন সামরিক হাসপাতাল যেমন এমডিএস খাগড়াছড়ি, সিএমএইচ জালালাবাদ, সাভার, বগুড়া, চট্টগ্রাম, ঢাকা এবং যশোরে মেডিকেল বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকা সিএমএইচ-এ তিনি বিভাগীয় প্রধান এবং চীফ ফিজিশিয়ান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ১ আগস্ট ২০২৩ তারিখে তিনি মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি পান এবং কনসালটেন্ট ফিজিশিয়ান জেনারেল হিসেবে ১৯ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত সামরিক চিকিৎসা সার্ভিস মহাপরিদপ্তরে কর্মরত ছিলেন। তিনি সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনেও অংশগ্রহণ করেছেন। তার স্ত্রী নাছিমা আক্তার চৌধুরী সরকারী তিতুমীর কলেজের ফিলোসফি বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান এবং পুত্র রায়ান ইবতেশাম চৌধুরী যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় অধ্যয়নরত।
মেজর জেনারেল শামীম হায়দার
আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- মেজর জেনারেল মোঃ শামীম হায়দার ২০২৪ সালের অক্টোবরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন।
- তিনি ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
- তিনি AIIMS, নয়াদিল্লি থেকে ফেলোশিপ ট্রেনিং সম্পন্ন করেছেন।
- তিনি সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেছেন।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - মেজর জেনারেল শামীম হায়দার
মেজর জেনারেল শামীম হায়দার মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন।