মিল্টন রায় নামটি দুইজন ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত বলে প্রদত্ত তথ্য থেকে ধারণা করা যায়। প্রথম ব্যক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে দ্বিতীয় ব্যক্তি, যিনি সীতাকুন্ড উপজেলার সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন, সম্পর্কে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁর নাম মিল্টন রায়।
সীতাকুন্ডের সাবেক ইউএনও মিল্টন রায়:
২০১৯ সালের জানুয়ারী মাসে তিনি সীতাকুন্ড উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। বসুন্ধরা গ্রুপের একটি জমির শ্রেণি পরিবর্তনের আবেদনের সাথে তাঁর নাম জড়িত। বসুন্ধরা গ্রুপ চট্টগ্রামের সমুদ্র সৈকতের ৪৭০ একর জমি বালুচর থেকে ডোবা শ্রেণীতে পরিবর্তন করে প্রায় ১৮০ কোটি টাকা কম দামে দীর্ঘমেয়াদি বন্দোবস্ত করার চেষ্টা করেছিল। মিল্টন রায় কানুনগো ও সার্ভেয়ারের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই শ্রেণি পরিবর্তনের জন্য সুপারিশ করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ২০২১ সালে তিনি এই পদ থেকে বদলি হন এবং বর্তমানে জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি জমির শ্রেণি পরিবর্তন সম্পর্কে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে, তাঁর আমলে বসুন্ধরাকে জমি বরাদ্দের বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
আশা করি, ভবিষ্যতে মিল্টন রায় সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে এই লেখাটি আপডেট করা হবে।