বাংলাদেশের ভোজ্যতেলের বাজার নিয়ে সরকারের উদ্বেগের প্রতিফলন ঘটেছে সাম্প্রতিক ঘটনাবলীতে। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, ভোজ্যতেলের বাজারে শক্তিশালী ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি রয়েছে, যারা দাম নিয়ন্ত্রণে প্রভাব ফেলে। তিনি বলেছেন, সরবরাহের জটিলতা এই বাজারকে ভাঙা কঠিন করে তোলে। সরকার চাল, মসুর ডাল, সয়াবিন তেল এবং সার কেনার অনুমোদন দিয়েছে। সয়াবিন তেলের দাম কিছুটা সহনীয় হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। রোজার আগে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন চাল, ডাল, খেজুর, ছোলা, সয়াবিন তেল, চিনির সরবরাহ নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকার। তবে, বাইরে থেকে আমদানির উপর নির্ভরতার কারণে সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা। দাম বৃদ্ধির পরেও বাজারে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। সরকার ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং টিসিবির জন্য ১০ হাজার টন মসুর ডাল এবং এক কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়াও, দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সুইজারল্যান্ড থেকে দুই কার্গো এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভোজ্যতেলের বাজার
মূল তথ্যাবলী:
- ভোজ্যতেলের বাজারে শক্তিশালী ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি
- সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সরবরাহ নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে
- ভারত থেকে চাল আমদানি
- টিসিবির জন্য মসুর ডাল ও সয়াবিন তেল কেনা
- সুইজারল্যান্ড থেকে এলএনজি আমদানি