বাদল মিয়া: একাধিক ব্যক্তি ও ঘটনার সাথে সম্পর্কিত তথ্য
এই নামটি একাধিক ব্যক্তি ও ঘটনার সাথে জড়িত, যার ফলে বাদল মিয়া কে বা কী তা নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন। প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, বাদল মিয়া নামটির সাথে জড়িত কয়েকটি ঘটনা ও ব্যক্তির উল্লেখযোগ্য বিষয় নিম্নে তুলে ধরা হলো:
ঘটনা ১: নরসিংদীর পলাশ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি বাদল মিয়া (প্রায় ৫০ বছর বয়সী) গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে পলাশ উপজেলার ডাংগা ইউনিয়নের গালিমপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তিনি ডাংগা গ্রামের মৃত আক্কাস আলীর ছেলে। এই ঘটনায় ডাংগা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন ও পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম জড়িত।
ঘটনা ২: গাজীপুরে যুবদলের দুই কর্মী হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি কালীগঞ্জ পৌর যুবলীগের সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর বাদল মিয়া গ্রেপ্তার হয়েছেন। তিনি কালীগঞ্জ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের টেকপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
ঘটনা ৩: মতিঝিলে পুলিশ কনস্টেবল বাদল মিয়ার হত্যা মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ডের রায় হয়েছে। এই বাদল মিয়া ২০১৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি হত্যার শিকার হন। তিনি গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন চলাকালে সিসিটিভি ফুটেজ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে ছিলেন।
ঘটনা ৪: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ভাগনে-ভাগনিকে গলা কেটে হত্যার দায়ে বাদল মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
উপরোক্ত তথ্য থেকে স্পষ্ট যে, 'বাদল মিয়া' নামটি একাধিক ব্যক্তির সাথে যুক্ত। প্রতিটি ঘটনার সাথে জড়িত ব্যক্তির পরিচয় ও তথ্য স্পষ্ট নয় এবং আরও তথ্য প্রয়োজন। আমরা আপনাকে আরও তথ্য প্রদান করবো যখন তা পাওয়া যাবে।