পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়। ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর জাতীয় কমিটি এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে একটি চুক্তির মাধ্যমে এই মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠার ভিত্তি স্থাপিত হয়। ১৯৯৮ সালের ১৫ জুলাই মন্ত্রণালয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে।

এই মন্ত্রণালয়ের প্রধান দায়িত্ব হলো পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করা। এটি অঞ্চলের অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, এবং শিক্ষাগত উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচী বাস্তবায়ন করে। পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষা এবং তাদের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির লক্ষ্যে মন্ত্রণালয় কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

মন্ত্রণালয়টির অধীনে বিভিন্ন সংস্থা কাজ করে, যেমন- পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ। মন্ত্রণালয় বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে অঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, এবং দারিদ্র্য দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

২০০৪ সালে, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, উপমন্ত্রী স্বপন দেওয়ানের বিচক্ষণ অর্থ বরাদ্দের পরিমাণ সীমিত করেন। সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের উন্নয়নে চাল ধান, অর্থসহ বিভিন্ন সহায়তা প্রদান করে আসছে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম ব্যাপক ও গুরুত্বপূর্ণ। অঞ্চলের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য এটি ক্রমাগত কাজ করে যাচ্ছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৯৮ সালে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করে।
  • মন্ত্রণালয় পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষা ও তাদের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির লক্ষ্যে কাজ করে।
  • মন্ত্রণালয়ের অধীনে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড ও আঞ্চলিক পরিষদ কাজ করে।

গণমাধ্যমে - পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করবে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করার ঘোষণা দিয়েছে।