নাহিদ আক্তার নাহান: রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ আক্তার নাহান রাজশাহীর রাজনীতিতে একজন পরিচিত নাম। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত এবং বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছেন। ২০০৪ সালে তিনি রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং দীর্ঘ ১২ বছর এই পদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৬ সালে সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান। তার ভাই, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রজব আলী, ২০ জুলাই, নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গুলিতে নিহত মিনারুল ইসলামের মৃত্যুকে সড়ক দুর্ঘটনা হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় নাহিদ আক্তার নাহানও জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি পালিয়ে যান এবং রজব আলী ৭ আগস্ট চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালাতে গিয়ে বিজিবির হাতে গ্রেফতার হন। মিনারুলের পরিবারের দায়ের করা হত্যা মামলায় নাহিদ আক্তার নাহানকেও আসামি করা হয়েছে। তবে, তিনি নিজের বিরুদ্ধে উঠে আসা অভিযোগ অস্বীকার করেন এবং তার কক্সবাজার ভ্রমণকে জরুরি কাজ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। এছাড়াও, নাহিদ আক্তার নাহান রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ এবং মিনারুল ইসলামের মৃত্যু সংক্রান্ত মামলার তদন্তের ফলাফল অপেক্ষা করা হচ্ছে।
নাহিদ আক্তার নাহান
আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৬ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক
- আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের কর্মী
- মিনারুল ইসলাম মৃত্যু মামলায় আসামি
- ২০০৪ সালে যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত
- সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী ছিলেন
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - নাহিদ আক্তার নাহান
রজব আলীর ভাই মিনারুলের মৃত্যুকে সড়ক দুর্ঘটনা হিসেবে চালিয়ে দিতে চেয়েছিলেন।