দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশন

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:০৫ এএম

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশন: একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ

বাংলাদেশে দুর্নীতি দমনে গঠিত দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি ও সংস্কারের লক্ষ্যে একটি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে। এই কমিশনের গঠন রাষ্ট্রীয় সংস্কারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ।

কমিশনের গঠন ও লক্ষ্য:

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ২০০৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী দুর্নীতি দমন কমিশন গঠিত হয়। পূর্বে দুর্নীতি দমন ব্যুরো নামে একই ধরনের কাজ করত। ২০০৪ সালের দুদক আইন, পরবর্তীতে ২০১৩ ও ২০১৬ সালে সংশোধিত হয়েছে এবং ২০০৭ সালে প্রবর্তিত বিধিমালা ২০১৯ সালে সংশোধন করা হয়। বর্তমান সরকার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ডঃ ইফতেখারুজ্জামানকে প্রধান করে দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন গঠন করে। এই কমিশন দুদকের আইন, বিধি, নিয়োগ, প্রেষণ, পদোন্নতি, অনুসন্ধান, তদন্ত সংক্রান্ত বিষয়গুলো পর্যালোচনা ও সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য গঠিত।

কমিশনের কার্যক্রম:

কমিশন অংশীজনদের সাথে মিটিং ও আলোচনা করেছে। তবে, সম্প্রতি পদত্যাগী বা সাবেক কোন কমিশনের বা কমিশনারের সাথে এখন পর্যন্ত মতবিনিময় করেনি এবং অনুসন্ধান বা তদন্তাধীন কোন ব্যক্তির বা সংগঠনের সাথে মতবিনিময় করেনি। কমিশনের প্রধান দায়িত্ব দুদকের কার্যক্রমের খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার প্রস্তাব করা।

দুদকের কাজের প্রধান দিকগুলো, কার্যক্রমে বাধা ও উত্তরণের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে। তবে, এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত সময়সীমা (১৫ জানুয়ারি, ৩১ জানুয়ারি, ১৭ ফেব্রুয়ারি) এবং কমিশনের সদস্যদের নাম উল্লেখযোগ্য।

আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা:

দুদক সংস্কার কমিশনের কার্যক্রম ও প্রতিবেদন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়ার সাথে সাথে আমরা এই প্রতিবেদনটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কারের জন্য একটি কমিশন গঠিত হয়েছে।
  • কমিশন দুদকের আইন, বিধি, নিয়োগ, প্রেষণ, পদোন্নতি, অনুসন্ধান ও তদন্ত সংক্রান্ত বিষয় পর্যালোচনা করবে।
  • কমিশনের প্রধান হিসেবে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ডঃ ইফতেখারুজ্জামান নিযুক্ত।
  • কমিশনের কাজের সময়সীমা নির্ধারিত হয়েছে।
  • দুদকের কার্যক্রম, বাধা ও উত্তরণের উপায় নিয়ে কমিশন বিস্তারিত আলোচনা করবে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।