তিনটি হত্যাকাণ্ড

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২০ পিএম

২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনজন শিক্ষার্থীর হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের পর কিছুদিন মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনা হলেও পরে তা চুপসে যায়। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে, মামলা দায়ের হয়, পুলিশ তদন্ত করে, কিন্তু কোনো সুরাহা হয়নি। এই লেখা তিনটি হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত ঘটনা ও ঘটনার নেপথ্য কাহিনী তুলে ধরার চেষ্টা করে।

প্রথম ঘটনায়, ফেব্রুয়ারির ১১ তারিখ রাতে, মোহাইমিন নামে এক শিবির কর্মীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল ছাত্রলীগের এরশাদ গ্রুপ। মোহাইমিনকে হত্যার চেষ্টা করার সময় তিনি পালিয়ে যান। কিন্তু পরিকল্পনা অনুসারে রাজনীতি বিজ্ঞানের ছাত্র মহিউদ্দিন, যিনি সম্প্রতি তাবলীগ শুরু করেছিলেন, তাকে শিবির কর্মী ভেবে ছাত্রলীগের ক্যাডাররা হত্যা করে। মহিউদ্দিন মিস টার্গেট ছিলেন।

পরবর্তী ঘটনাগুলির বিস্তারিত তথ্য লেখায় উল্লেখ করা হয়নি। যদিও লেখায় উল্লেখ আছে যে, ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে অস্থিরতা সৃষ্টি করার জন্য এই ধরণের হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করেছিল। লেখাটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে চট্টগ্রামের স্থানীয় একটি পত্রিকায় হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত ঘটনার কিছুটা ইশারা পাওয়া যায়। পরবর্তী হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আরও তথ্য পাওয়া গেলে লেখাটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০১০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনজন শিক্ষার্থীর হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল।
  • প্রথম হত্যাকাণ্ডে মহিউদ্দিন নামে এক ছাত্রকে মিস টার্গেট হিসেবে হত্যা করা হয়।
  • ছাত্রলীগের এরশাদ গ্রুপকে হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত বলে ধারণা করা হয়।
  • তদন্তের পরেও হত্যাকাণ্ডের কোনো সুরাহা হয়নি।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - তিনটি হত্যাকাণ্ড

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

ইউনিয়ন পরিষদের দ্বন্দ্বের ফলে তিনটি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।