টুকু

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৩০ এএম

টুকু নামটি দুইজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী রাজনীতিবিদের সাথে যুক্ত। একজন আওয়ামী লীগের এবং অপরজন বিএনপির রাজনীতিবিদ।

শামসুল হক টুকু (আওয়ামী লীগ): ৩১ মে ১৯৪৮ সালে পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার বৃশালিখা গ্রামে জন্মগ্রহণকারী শামসুল হক টুকু একজন আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ। তিনি পাবনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং জাতীয় সংসদের সাবেক ডেপুটি স্পিকার। তিনি ২০০৯, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বিদ্যুৎ জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। ২৮ আগস্ট ২০২২ সালে তিনি জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ৫ আগস্ট ২০২৪ সালে অসহযোগ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সংসদ বিলুপ্ত হওয়ার ফলে তিনি তার সংসদ সদস্য পদ হারান। তিনি ব্যবসায়ে স্নাতকোত্তর এবং এল.এল.বি. ডিগ্রিধারী আইনজীবী।

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু (বিএনপি): ইকবাল হাসান মাহমুদ, যিনি টুকু নামেও পরিচিত, একজন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকারে বিদ্যুৎ ও কৃষি প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার শিয়ালকোল ইউনিয়নের কয়েলগাঁতী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, তৎকালীন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের শিল্প ও প্রাকৃতিক সম্পদমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হন, পরে খালাস পান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন। তিনি ৭ মে ১৯৮৬ এবং ৩ মার্চ ১৯৮৮ সালে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং পরে বিএনপিতে যোগদান করেন।

উল্লেখ্য, দুইজন টুকুরই রাজনৈতিক জীবনে উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে, কিন্তু তাদের দলীয় পরিচয় ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ ভিন্ন। আরও তথ্য পাওয়া গেলে আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • শামসুল হক টুকু: আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডেপুটি স্পিকার
  • ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু: বিএনপির রাজনীতিবিদ, সাবেক প্রতিমন্ত্রী
  • শামসুল হক টুকু ২০২৪ সালে অসহযোগ আন্দোলনের ফলে সংসদ সদস্য পদ হারান
  • ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু দুর্নীতির মামলায় জড়িত ছিলেন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - টুকু

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু শেখ হাসিনার দুর্নীতি ও অপশাসনের সমালোচনা করেছেন।

৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

টুকু মেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং মেলার আয়ের ব্যবহার সম্পর্কে তথ্য দিয়েছেন।