জুলফিকার জুয়েল

আপডেট: ৯ জানুয়ারী ২০২৫, ৭:২৬ এএম

জুলফিকার জুয়েল: দুই ব্যক্তির দুই জীবনী

"জুলফিকার জুয়েল" নামটি দুটি ভিন্ন ব্যক্তিকে নির্দেশ করতে পারে, যাদের জীবনী ও কাজ সম্পূর্ণ আলাদা। একজন হলেন জুলফিকার মাহমুদ মিন্টু, একজন সাবেক পেশাদার ফুটবলার ও কোচ এবং অপরজন হলেন হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল, একজন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী, নির্মাতা ও সঞ্চালক।

জুলফিকার মাহমুদ মিন্টু:

জুলফিকার মাহমুদ মিন্টু (জন্ম: ৯ ডিসেম্বর ১৯৭৭, নোয়াখালী) একজন বাংলাদেশী সাবেক পেশাদার ফুটবলার। তিনি তার খেলোয়াড়ি জীবনের অধিকাংশ সময় ঢাকা আবাহনীর হয়ে একজন আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছেন। ১৯৯০-৯১ মৌসুমে সাধারণ বিমার হয়ে জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের ফুটবলে অভিষেক করেন। পরবর্তীতে ঢাকা আবাহনী, ব্রাদার্স ইউনিয়ন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও বাড্ডা জাগরণী সংসদের হয়ে খেলেছেন। ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে বয়সভিত্তিক ফুটবলে অভিষেক করেন এবং ১৯৯৮ সালে জাতীয় দলে অভিষেক হয়। ২০০১ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি সৌদি আরবে বাংলাদেশের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচ খেলে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নেন। খেলোয়াড়ি জীবনের পর তিনি বিভিন্ন ক্লাবের সহকারী ম্যানেজার এবং পরে চট্টগ্রাম আবাহনী, শেখ রাসেল সহ অন্যান্য ক্লাবের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করেছেন।

হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল:

হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী সংগীতশিল্পী, টিভি নির্মাতা ও সঞ্চালক। ৯০-এর দশকের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হিসেবে তিনি ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছিলেন। তার একাধিক অ্যালবাম বাজারে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছিল। তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান ও তথ্যচিত্র নির্মাণ করেছেন এবং উপস্থাপনা করেছেন। চ্যানেল আই এবং মাছরাঙা টেলিভিশনেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। দীর্ঘদিন ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন এবং ৩০ জুলাই ২০২৩ সালে মারা যান।

উভয় জুলফিকার জুয়েলের জীবনী ও কাজ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে, আমরা এই নিবন্ধটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • জুলফিকার মাহমুদ মিন্টু একজন সাবেক পেশাদার ফুটবলার ও কোচ।
  • তিনি ঢাকা আবাহনীসহ বিভিন্ন ক্লাবে খেলেছেন এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়েও খেলেছেন।
  • হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল ছিলেন একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী সংগীতশিল্পী, টিভি নির্মাতা ও সঞ্চালক।
  • তিনি ৯০ এর দশকে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন এবং বহু টিভি অনুষ্ঠানে কাজ করেছেন।
  • হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন এবং ৩০ জুলাই ২০২৩ সালে মারা যান।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জুলফিকার জুয়েল

জুলফিকার জুয়েল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং ওয়ে হাউজিংয়ের কাজ স্থগিত করেছেন।

৯ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

জুলফিকার জুয়েল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিয়েছেন।