জীম খাতুন

আপডেট: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:২৩ এএম

জীম খাতুন নামের একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের উল্লেখ উপরোক্ত লেখাগুলিতে পাওয়া গেছে। তাই এই ব্যক্তিদের বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা দিতে এখানে তাদের তথ্য উল্লেখ করা হলো:

প্রথম জীম খাতুন: ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বেথুলি গ্রামের এক শিশু। ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে তিনি তার দুই সাথী ফাতেমা খাতুন ও তাসনিমের সাথে পুকুরে খেলার সময় পানিতে ডুবে যায়। তবে তাকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। তিনি বেথুলি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী এবং তার বয়স ১০ বছর। তার পিতা মুদি ব্যবসায়ী মোফাজেল হোসেন। এই ঘটনায় তার এক সাথী ফাতেমা খাতুন মারা যায় এবং আরেক সাথী তাসনিম নিখোঁজ থাকে।

দ্বিতীয় জীম খাতুন: রাজশাহীর পুঠিয়ায় ৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন। তিনি রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার দইপাড়া গ্রামের বেলাল হোসেনের স্ত্রী এবং তার বয়স ১৮ বছর।

তৃতীয় জীম খাতুন: রাজশাহীর বাঘায় নদীতে গোসল করতে নেমে মারা যান। তিনি মীরগঞ্জ কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন।

চতুর্থ জীম খাতুন: পাবনা সদর উপজেলা দোগাছি ইউনিয়নের সদিরাজপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে। তিনি ২১ বছর বয়সী এবং তার স্বামী আমিরুল প্রামানিক নামে এক ব্যক্তি দ্বারা হত্যার শিকার হতে পারে বলে পরিবারের সন্দেহ। তার একটি ১০ মাসের কন্যা সন্তান থাকে। তিনি ১৩ জুন ২০২৪ সাল থেকে নিখোঁজ।

উপরোক্ত ঘটনাগুলো বিভিন্ন সময়ে এবং বিভিন্ন স্থানে ঘটেছে। এই কারণে জীম খাতুন নামের এই ব্যক্তিদের পরিচয় একে অপরের সাথে মিশ্রিত করা যাবে না।

মূল তথ্যাবলী:

  • ঝিনাইদহের জীম খাতুন (১০) পানিতে ডুবে প্রাণে বেঁচে গেছে।
  • রাজশাহীর জীম খাতুন (১৮) সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে।
  • রাজশাহীর বাঘার জীম খাতুন নদীতে ডুবে মারা গেছে।
  • পাবনার জীম খাতুন (২১) নিখোঁজ রয়েছে এবং তার স্বামীকে হত্যার সন্দেহ করা হচ্ছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জীম খাতুন

জীম খাতুন নামে এক শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।