জাহান উদ্দিন

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৮:১৯ এএম

জাহান উদ্দিন নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, তাই বিভ্রান্তি এড়াতে প্রসঙ্গভেদে তাদেরকে আলাদাভাবে বিবেচনা করা প্রয়োজন।

প্রথম জাহান উদ্দিন: একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত অসম বিধানসভার ধুবড়ী বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন। তিনি নিখিল ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্রিক মোর্চার (AIUDF) রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। এই জাহান উদ্দিন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ নয়।

দ্বিতীয় জাহান উদ্দিন: আরও একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। জাহান উদ্দিন আহমেদ, অথবা মৌলভী জাহান উদ্দিন আহমেদ নামেও পরিচিত, তিনি প্রজা সমাজতান্ত্রিক দলের সদস্য ছিলেন এবং ১৯৬৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে আসামের ধুবড়ী লোকসভা কেন্দ্র থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯০৪ সালের ১১ ফেব্রুয়ারী আসামে জন্মগ্রহণকারী এই জাহান উদ্দিন কটন ইউনিভার্সিটি এবং বিআরএম সরকারি আইন কলেজ থেকে শিক্ষা লাভ করেছিলেন। ১৯৩৮ সালে আসাম সরকারের রাজস্ব ও শিক্ষা বিভাগের সংসদ সচিব এবং ১৯৩৮ থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত আইনসভার সদস্য ছিলেন। ১ জুন ১৯২৫ সালে জোহরা খাতুনের সাথে তার বিবাহ হয়। তার তিন ছেলে ও দশ মেয়ে ছিল।

তৃতীয় জাহান উদ্দিন (জাহাঙ্গীর): মুঘল সাম্রাজ্যের চতুর্থ সম্রাট জাহাঙ্গীর। তিনি শাহজাদা সেলিম নামেও পরিচিত ছিলেন। ৩১ আগস্ট ১৫৬৯ সালে ফতেপুর সিক্রিতে জন্মগ্রহণকারী জাহাঙ্গীর ১৬০৫ থেকে ১৬২৭ সাল পর্যন্ত মুঘল সাম্রাজ্যের শাসনভার বহন করেন। তার রাজত্বকালে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, শক্তিশালী অর্থনীতি এবং উল্লেখযোগ্য সাংস্কৃতিক অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায়। মুঘল চিত্রকলায় তার অবদান উল্লেখযোগ্য।

উপরোক্ত তিনজন ব্যক্তির বাইরে অন্য কোন জাহান উদ্দিন এর তথ্য বর্তমানে উপলব্ধ নয়। আমরা আরও তথ্য পেলে এই নিবন্ধটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • জাহান উদ্দিন নামের একাধিক ব্যক্তি রয়েছেন।
  • একজন অসমের রাজনীতিবিদ ছিলেন এবং এআইইউডিএফ এর সাথে যুক্ত ছিলেন।
  • আরেকজন ১৯৬৭ সালে ধুবড়ী থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
  • জাহাঙ্গীর মুঘল সাম্রাজ্যের একজন বিখ্যাত সম্রাট ছিলেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জাহান উদ্দিন

ফেলানী খাতুন হত্যার ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং তার মামলার পক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করেছেন

৭ জানুয়ারি ২০২৫

উপদেষ্টার সাথে দেখা করে তাদের ভাইদের চাকরির আশ্বাস পেয়েছেন।