বাংলাদেশের নদী রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। ২০০৯ সালে হাইকোর্টের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৩ সালে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইন পাসের মাধ্যমে এই কমিশনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কমিশনের মূল দায়িত্ব হলো নদী দখল, দূষণ ও নাব্যতা রক্ষা করা। কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ তিন বছরের জন্য সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হন। কমিশনের কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে নদী দখলমুক্তকরণ, দূষণ প্রতিরোধ, নাব্যতা পুনঃস্থাপন, নদী সংক্রান্ত তথ্য ভান্ডার তৈরি, জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা। মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীসহ বিভিন্ন ব্যক্তি এই কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে, সরকারের হস্তক্ষেপ ও সহযোগিতার অভাবের কারণে কমিশন কার্যকর ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। কমিশনের পর্যাপ্ত বাজেটের অভাবও একটি উল্লেখযোগ্য সমস্যা।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন
আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৩১ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ২০০৯ সালে হাইকোর্টের নির্দেশে গঠিত
- নদী দখল, দূষণ ও নাব্যতা রক্ষা কমিশনের মূল দায়িত্ব
- ২০১৩ সালে আইন পাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা
- চেয়ারম্যান ও সদস্যদের তিন বছর মেয়াদ
- নদী দখলমুক্তকরণ, দূষণ প্রতিরোধ, নাব্যতা পুনঃস্থাপন কমিশনের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।