বাংলাদেশে চালের আমদানি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বিশেষ করে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ভারত থেকে চাল আমদানির একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে। এমভি টানিস ড্রিম নামক একটি জাহাজে ২৪,৬৯০ টন সেদ্ধ চাল চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছে। এই আমদানি ছিল সরকারি উদ্যোগে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে করা। খাদ্য বিভাগের চলাচল ও সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রক জ্ঞান প্রিয় বিদূর্শী চাকমা এই প্রক্রিয়া সম্পর্কে তথ্য দিয়েছেন। এছাড়াও, গত ১১ নভেম্বর চাল আমদানির চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় এবং ভারতের কাকিনাদা বন্দর থেকে জাহাজটি যাত্রা করে। এই আমদানি অন্তর্বর্তী সরকারের সময় ঘটে এবং পর্যায়ক্রমে আরও চাল আমদানির কথা জানানো হয়। অন্যান্য উৎস থেকেও চাল আমদানির প্রক্রিয়া চলছিল, যেমন মিয়ানমার থেকে (সরকারি পর্যায়ে এক লাখ টন আতপ চাল) এবং ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও পাকিস্তান থেকে। বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়েও ভারত থেকে চাল আমদানি হচ্ছিল, যেখানে শুল্ক প্রত্যাহারের পরে এই আমদানি পুনরায় শুরু হয়। এই আমদানি প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান, যেমন মাহবুবুল আলম ফুড প্রোডাক্ট, অর্ক ট্রেডিং, সর্দার এন্টারপ্রাইজ, জিন্না অ্যান্ড ব্রাদার্স এবং অন্যান্য অংশগ্রহণ করে।
চাল আমদানি
মূল তথ্যাবলী:
- ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ভারত থেকে চালের প্রথম চালান চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছে
- ২৪,৬৯০ টন সেদ্ধ চাল আমদানি করা হয়েছে
- চাল আমদানি ছিল সরকারি উদ্যোগে
- অন্তর্বর্তী সরকারের সময় আমদানি ঘটে
- বেনাপোল বন্দর দিয়েও ভারত থেকে চাল আমদানি হচ্ছে
গণমাধ্যমে - চাল আমদানি
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
ভারত থেকে চাল আমদানি করা হচ্ছে।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ভারত থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ২৪ হাজার ৬৯০ মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হয়েছে।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
ভারত থেকে আমদানি করা চালের প্রথম চালান চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
ভারত থেকে ২৪,৬৯০ মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হচ্ছে।
চাল আমদানি সংক্রান্ত ঘটনায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্যাগ।
25/12/2024
ভারত থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ২৪ হাজার ৬৯০ টন চাল আমদানি করা হয়েছে।