গ্রেফতার: আইনের দৃষ্টিতে অপরাধের সাথে জড়িত ব্যক্তিকে আটক করে হেফাজতে নেওয়ার প্রক্রিয়া। এটি ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সরাসরি অপরাধ করতে দেখলে বা যথেষ্ট সন্দেহের ভিত্তিতে পুলিশ ও অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থা গ্রেফতার করতে পারে। গ্রেফতারের পূর্বে আদালতের ওয়ারেন্ট প্রয়োজন হতে পারে। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং অভিযুক্ত করা হতে পারে। বিভিন্ন দেশে গ্রেফতারের নিয়মাবলী ও কার্যপ্রণালী ভিন্ন ভিন্ন হলেও, ন্যায্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার দিকে গুরুত্ব আরোপ করা হয়। যেমন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ‘সম্ভাব্য কারণ’ প্রয়োজন, যুক্তরাজ্যে ২৪ ঘন্টা, আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সে ২৪ বা ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত হেফাজতে রাখার অনুমতি রয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে কঠোর নীতিমালা প্রয়োজন। গ্রেফতারের সময় ব্যক্তির অধিকার সুরক্ষিত থাকা অত্যন্ত জরুরী। ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, অস্ট্রিয়া ও সুইজারল্যান্ডেও গ্রেফতারের অনুরূপ ব্যবস্থা বিদ্যমান।
গ্রেপ্তার
মূল তথ্যাবলী:
- আইনি সুরক্ষা বা নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যক্তি আটক
- অপরাধে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার
- পুলিশ ও অন্যান্য কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা
- আদালতের পরোয়ানার প্রয়োজনীয়তা
- জিজ্ঞাসাবাদ ও অভিযোগ
গণমাধ্যমে - গ্রেপ্তার
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
এই ট্যাগটি গ্রেফতারের ঘটনাকে নির্দেশ করে।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
এই ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মুয়াজ বিন নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
মো. জাবেদ ও আনিকা রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
26 নভেম্বর 2024
এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়।