কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:১৩ পিএম

কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা: একজন রাজনীতিবিদের জীবনী

কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (জন্ম: ৪ নভেম্বর ১৯৬৩) বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ। তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি জেলার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন কর্মী এবং খাগড়াছড়ি জেলা থেকে সংসদ সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়েরও প্রতিমন্ত্রী হিসাবে কাজ করেছেন।

প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা:

কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার জন্ম ১৯৬৩ সালের ৪ নভেম্বর খাগড়াছড়ি জেলায়। তিনি ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের সদস্য এবং বি.এ. ডিগ্রিধারী।

রাজনৈতিক পথ:

২০১৪ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে খাগড়াছড়ি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮-এ তাকে প্রত্যাবাসন শরণার্থী এবং অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনের বিষয়ে টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হয়, যা প্রতিমন্ত্রীর সমমানের পদ। তিনি ২০১০ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে, তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তবে, ২০২৪ সালে রাজনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তনের কারণে তিনি সংসদ সদস্য পদ এবং মন্ত্রিত্ব হারান।

অন্যান্য কাজ:

কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বিভিন্ন সমাজসেবা কার্যক্রমেও জড়িত ছিলেন। তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে এবং ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীর কল্যাণে কাজ করেছেন।

উল্লেখযোগ্য তথ্য:

  • জন্ম: ৪ নভেম্বর ১৯৬৩
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: বি.এ.
  • পেশা: রাজনীতিবিদ
  • রাজনৈতিক দল: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
  • খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান (২০১০-২০১৩)
  • খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক সংসদ সদস্য
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী

অতিরিক্ত তথ্য: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ হলে এই লেখাটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ৪ নভেম্বর ১৯৬৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
  • তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন রাজনীতিবিদ।
  • তিনি খাগড়াছড়ি থেকে সংসদ সদস্য ছিলেন।
  • তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
  • তিনি ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের সদস্য।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।