গত ২৬ নভেম্বর রাতে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ফকিরপাড়া ইউনিয়ন থেকে এক কলেজছাত্রী অপহৃত হওয়ার ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলামের নির্দেশে তার মেয়েকে অপহরণ করেছে রুহুল আমিন নামে এক ব্যক্তিসহ একাধিক ব্যক্তি। অভিযুক্তরা ছাত্রীকে একটি মাইক্রোবাসে করে নিয়ে যায়। রুহুল আমিন দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করে আসছিল এবং বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল, যা ছাত্রী প্রত্যাখ্যান করেছিল। অভিযোগের পর পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়েও কলেজছাত্রীকে উদ্ধার করতে পারেনি। ২৭ দিন পরও ছাত্রীর কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং নিজেকে নিরীহ বলে দাবি করেছেন। তিনি অভিযোগকে মিথ্যা এবং তাকে হয়রানি করার চেষ্টা বলে অভিহিত করেছেন। হাতীবান্ধা থানার ওসি মাহমুদুন-নবী জানিয়েছেন, অপহরণের ঘটনায় তদন্ত চলছে এবং কলেজছাত্রীকে উদ্ধারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তবে, সব আসামি পলাতক রয়েছে। ঘটনায় সরকারি কর্মকর্তার সম্ভাব্য জড়িত থাকার বিষয়টি জনমনে উদ্বেগ ও আশঙ্কার সৃষ্টি করেছে।
কলেজছাত্রী অপহরণ
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় কলেজছাত্রী অপহরণের ঘটনা
- উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলামের সম্ভাব্য জড়িত থাকার অভিযোগ
- অপহরণের শিকার কলেজছাত্রী এখনও উদ্ধার হয়নি
- পুলিশ তদন্ত ও অভিযান অব্যাহত রাখছে
- সব আসামি পলাতক
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - কলেজছাত্রী অপহরণ
26 নভেম্বর, 2024
এক কলেজছাত্রী অপহরণের শিকার হয়।