এনটিসি

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ এএম

ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড (এনটিসি): একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ

এনটিসি নামটি দুটি ভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে বুঝাতে পারে। প্রথমটি হল বাংলাদেশের একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড, যা দেশের চা শিল্পে সর্ববৃহৎ পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। দ্বিতীয়টি হল নেপাল টেলিযোগাযোগের সংক্ষিপ্ত রূপ। এই নিবন্ধে বাংলাদেশের ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

প্রতিষ্ঠা ও ইতিহাস: ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড ১৯৭৮ সালে কোম্পানি আইন, ১৯১৩ এর অধীনে গঠিত হয়। এটি একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি, যেখানে ৫১ শতাংশ শেয়ারের মালিক বাংলাদেশ সরকার এবং বাকি ৪৯ শতাংশ শেয়ারের মালিক জনগণ। কোম্পানিটি প্রথমদিকে কয়েকটি চা বাগান নিয়ে যাত্রা শুরু করে, পরবর্তীতে বাংলাদেশ চা বোর্ডের অধীনে অন্যান্য চা বাগানও এর সাথে যুক্ত হয়।

কর্মকান্ড ও চা বাগান: এনটিসি বিভিন্ন চা বাগানের মালিক, যেগুলো মূলত মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ এবং সিলেট জেলায় অবস্থিত। প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, এনটিসির অধীনে অন্তত ১২ টি চা বাগান রয়েছে। এই বাগানগুলোতে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মরত আছেন।

কর্মচারীদের মজুরি সংক্রান্ত সমস্যা: প্রদত্ত তথ্যে এনটিসির কর্মচারীদের মজুরি পরিশোধের ক্ষেত্রে অনিয়মের কথা উঠে এসেছে। এনটিসির কিছু চা বাগানের কর্মচারীরা বকেয়া মজুরির জন্য দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেছেন, যার ফলে চা উৎপাদনে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

বর্তমান অবস্থা: এনটিসি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া প্রয়োজন। আমরা আপনাকে আরও তথ্য দিয়ে আপডেট করব যখনই এটি উপলব্ধ হবে।

অতিরিক্ত তথ্য: প্রদত্ত তথ্য ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেডের কাজের ধরণ এবং তার সাথে জড়িত রাজনৈতিক ও সামাজিক সম্পর্কের বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে না। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে আরও তথ্য পাওয়া যাবে যাতে ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেডের সম্পর্কে আরও স্পষ্ট ও বিস্তারিত নিবন্ধ তৈরি করা যায়।

মূল তথ্যাবলী:

  • ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত।
  • এটি বাংলাদেশের চা শিল্পের বৃহত্তম পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি।
  • এনটিসির অধীনে অনেক চা বাগান রয়েছে, মূলত মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও সিলেটে।
  • কর্মচারীদের বকেয়া মজুরি পরিশোধের ক্ষেত্রে সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।