আলি আমিন গান্দাপুর

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুর পাকিস্তানের একজন প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ। তিনি পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের সাথে যুক্ত এবং দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতিতে সক্রিয়। ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো PK-94 (ডেরা ইসমাইল খান) আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হন এবং খাইবার পাখতুনখোয়ার রাজস্ব মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালে তিনি PK-97 এবং NA-38 আসন থেকে নির্বাচিত হন এবং কাশ্মীর ও গিলগিট-বালতিস্তান বিষয়ক ফেডারেল মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন (৫ অক্টোবর ২০১৮ থেকে ১০ এপ্রিল ২০২২)। ২০২৪ সালে তিনি PK-113 (ডেরা ইসমাইল খান) আসন থেকে পুনরায় প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীতে ৯০ ভোটের ব্যবধানে খাইবার পাখতুনখোয়ার মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন।

মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে, গান্দাপুর প্রদেশের উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সেহত ইনসাফ কার্ডের মাধ্যমে চিকিৎসা সুবিধা পুনরুদ্ধার, বনায়ন প্রকল্পের উদ্যোগ, নগর উন্নয়ন কর্মসূচী এবং এহসাস প্রোগ্রামের মাধ্যমে বেকারত্ব দূরীকরণের চেষ্টা উল্লেখযোগ্য। তিনি আফগানিস্তানের সাথে শান্তি আলোচনায়ও সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন।

তবে, তার কার্যকালে দুর্নীতির অভিযোগ, মহিলাদের বিরুদ্ধে যৌনতাবাদী মন্তব্য এবং পাকিস্তানের সামরিক প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কের বিষয় নিয়েও বিতর্কের উদ্ভব হয়েছে। এছাড়াও ২০১৬ সালে অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগে এবং ২০২৩ সালের দাঙ্গায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সাম্প্রতিক ইমরান খানের আন্দোলনে গান্দাপুরের ভূমিকাও চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে। আলী আমিন গান্দাপুরের জন্ম তারিখ, বয়স, জাতিগত পরিচয় এবং পারিবারিক তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বর্তমানে সীমিত। আমরা ভবিষ্যতে আরও তথ্য পাওয়া গেলে এই প্রোফাইলটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • খাইবার পাখতুনখোয়ার বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী
  • পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) এর সাথে যুক্ত
  • ২০১৩, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে নির্বাচিত
  • কাশ্মীর ও গিলগিট-বালতিস্তান বিষয়ক ফেডারেল মন্ত্রী ছিলেন
  • প্রদেশের উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - আলি আমিন গান্দাপুর

আলি আমিন গান্দাপুর খাইবার পাখতুনখোয়ার মুখ্যমন্ত্রী এবং পিটিআই'র আলোচনা কমিটির সদস্য।