আবু মুছা

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:১১ এএম

সিরাজগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া আবু মুছা নামে এক ব্যক্তির গ্রেপ্তারের ঘটনা সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে ব্যাপক প্রচার পেয়েছে। ৪ আগস্ট, ২০২৪ সালে সিরাজগঞ্জ শহরে ছাত্র-জনতার উপর প্রকাশ্যে গুলিবর্ষণের অভিযোগে তিনি গ্রেপ্তার হন। র‌্যাবের এক যৌথ অভিযানে ৫ অক্টোবর, ২০২৪ সালে কক্সবাজারের কলাতলী বিচ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৪২ বছর বয়সী আবু মুছা, সিরাজগঞ্জ শহরের দত্তবাড়ি মহল্লার মৃত ছানোয়ার হোসেনের ছেলে এবং সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাবেক এমপি জান্নাত আরা হেনরীর ‘প্রধান ক্যাডার’ হিসেবে পরিচিত। তাকে অনেকে ‘কিলার মুছা’ নামেও ডাকে। র‌্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, তিনি ছাত্র-জনতার উপর গুলিবর্ষণের কথা স্বীকার করেন এবং এমপির সহযোগী হিসেবে ভূমি দখল, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিসহ নানা অপরাধমূলক কার্যকলাপে জড়িত থাকার কথাও স্বীকার করেন। তার বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় তিনটি হত্যা মামলা রয়েছে এবং সেই মামলাগুলোর এজাহারভুক্ত আসামীও তিনি। গত ৪ আগস্টের ঘটনার পর থেকে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন এবং কক্সবাজার থেকে পালানোর চেষ্টা করছিলেন বলে জানা যায়। গ্রেপ্তারের পর তাকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এই ঘটনায় জড়িত অন্যান্য ব্যক্তিদের মধ্যে জান্নাত আরা হেনরী এবং তার স্বামী শামীম তালুকদার লাবুও রয়েছেন, যাদেরও র‌্যাব গ্রেপ্তার করেছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • সিরাজগঞ্জে ছাত্র আন্দোলনে গুলিবর্ষণের ঘটনায় জড়িত আবু মুছার গ্রেপ্তার
  • কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার, ৪ আগস্টের ঘটনায় জড়িত
  • সাবেক এমপি জান্নাত আরা হেনরীর ‘প্রধান ক্যাডার’
  • তিনটি হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামী
  • ‘কিলার মুছা’ নামেও পরিচিত

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - আবু মুছা

৪ জানুয়ারী ২০২৫

আবু মুছা তার ছোট ভাইকে লাঠি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেছে।

আবু মুছা তার ছোট ভাই নুরুল আবছার মামুনকে কান কামড়ে হত্যা করেছেন।